ঢাকা ০৩:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

কুষ্টিয়ায় গড়াই নদী ড্রেজিং প্রকল্পে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:২৯:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
  • ১০৭ বার দেখা হয়েছে

২০২৪ – ২০২৫ অর্থ বছরে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিজস্ব ড্রেজার দিয়ে কুষ্টিয়ায় গড়াই নদী ড্রেজিং কার্যক্রম চলছে। ‘গড়াই নদী ড্রেজিং ও তীর সংরক্ষণ (২য় সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত ড্রেজার ও সহযোগী জলযান পরিচালনায় জ্বালানি তেল চুরি করে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

অভিযোগ রয়েছে, নদী ড্রেজিং কাজে নিয়োজিত ড্রেজার বাঙ্গালীর জন্য প্রতিদিন ৬৮ লিটারা জ্বালানি তেল বরাদ্দ দেওয়া হয়; তার মধ্যে ২৪ লিটার জ্বালানি তেল অবৈধভাবে বিক্রয় করা হচ্ছে। একইভাবে ড্রেজার তুরাগের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪৫ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ১৩ লিটার, পদ্মার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪০ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ১০ লিটার, গড়াই’র জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ২৬ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ১১ লিটার, বিশখালী’র জন্য বরাদ্দ দেওয়ার হয় ২০ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ৯ লিটার এবং জলঢাকা’র জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ১৬ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ৪ লিটার। এভাবে প্রতিনিয়ত সরকারি জ্বালানি তেল অবৈধভাবে বিক্রয় করে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করা হচ্ছে বলে সম্প্রতি দুদকের কাছে অভিযোগ আসে।

কুষ্টিয়ায় গড়াই নদী ড্রেজিং প্রকল্পে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে

প্রকাশিত : ০৮:২৯:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

২০২৪ – ২০২৫ অর্থ বছরে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিজস্ব ড্রেজার দিয়ে কুষ্টিয়ায় গড়াই নদী ড্রেজিং কার্যক্রম চলছে। ‘গড়াই নদী ড্রেজিং ও তীর সংরক্ষণ (২য় সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত ড্রেজার ও সহযোগী জলযান পরিচালনায় জ্বালানি তেল চুরি করে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

অভিযোগ রয়েছে, নদী ড্রেজিং কাজে নিয়োজিত ড্রেজার বাঙ্গালীর জন্য প্রতিদিন ৬৮ লিটারা জ্বালানি তেল বরাদ্দ দেওয়া হয়; তার মধ্যে ২৪ লিটার জ্বালানি তেল অবৈধভাবে বিক্রয় করা হচ্ছে। একইভাবে ড্রেজার তুরাগের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪৫ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ১৩ লিটার, পদ্মার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪০ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ১০ লিটার, গড়াই’র জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ২৬ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ১১ লিটার, বিশখালী’র জন্য বরাদ্দ দেওয়ার হয় ২০ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ৯ লিটার এবং জলঢাকা’র জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ১৬ লিটার; তার মধ্যে বিক্রয় করা হয় ৪ লিটার। এভাবে প্রতিনিয়ত সরকারি জ্বালানি তেল অবৈধভাবে বিক্রয় করে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করা হচ্ছে বলে সম্প্রতি দুদকের কাছে অভিযোগ আসে।