ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫

হিমেল বাতাসে বাড়ছে শীতের তীব্রতা পঞ্চগড়ে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৩:৩৫:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫
  • ৪ বার দেখা হয়েছে

হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত দেশের সর্বউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের আমেজ দিন দিন বাড়ছে। ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত হিমেল হাওয়া ও উচ্চ আর্দ্রতার কারণে পুরো জেলাজুড়েই শীতের তীব্রতা স্পষ্টভাবে অনুভূত হচ্ছে।

শনিবার (২২ নভেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ এবং বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার।

ঘন কুয়াশা না থাকলেও বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রা বেশি থাকায় ঠান্ডার অনুভূতি আরও তীব্র হয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আকাশে ঝলমলে রোদের দেখা মেলায় দিন ও রাতের তাপমাত্রায় লক্ষণীয় পার্থক্য তৈরি হচ্ছে।

শুক্রবার সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা বৃহস্পতিবারের ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রির তুলনায় কিছুটা বেড়েছিল। শুক্রবার বিকেলে জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত জেলায় শীতের উপস্থিতি বেশি অনুভূত হয়।

তেঁতুলিয়া, দেবীগঞ্জ, বোদা, আটোয়ারী ও পঞ্চগড় সদর সব উপজেলাতেই ভোররাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঠান্ডা হাওয়া বইছে। দিনের আলোয় সূর্যের দেখা মিললেও প্রচণ্ড আর্দ্রতা ও হিমেল বাতাস শরীরে শীতের কামড় আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের আবহাওয়াবিদ জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, গত এক সপ্তাহ ধরে তেঁতুলিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। আগামী সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। ডিসেম্বরের শুরুতেই উত্তরাঞ্চলে শীত পুরোপুরি জেঁকে বসবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

হিমেল বাতাসে বাড়ছে শীতের তীব্রতা পঞ্চগড়ে

প্রকাশিত : ০৩:৩৫:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫

হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত দেশের সর্বউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের আমেজ দিন দিন বাড়ছে। ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত হিমেল হাওয়া ও উচ্চ আর্দ্রতার কারণে পুরো জেলাজুড়েই শীতের তীব্রতা স্পষ্টভাবে অনুভূত হচ্ছে।

শনিবার (২২ নভেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ এবং বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার।

ঘন কুয়াশা না থাকলেও বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রা বেশি থাকায় ঠান্ডার অনুভূতি আরও তীব্র হয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আকাশে ঝলমলে রোদের দেখা মেলায় দিন ও রাতের তাপমাত্রায় লক্ষণীয় পার্থক্য তৈরি হচ্ছে।

শুক্রবার সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা বৃহস্পতিবারের ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রির তুলনায় কিছুটা বেড়েছিল। শুক্রবার বিকেলে জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত জেলায় শীতের উপস্থিতি বেশি অনুভূত হয়।

তেঁতুলিয়া, দেবীগঞ্জ, বোদা, আটোয়ারী ও পঞ্চগড় সদর সব উপজেলাতেই ভোররাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঠান্ডা হাওয়া বইছে। দিনের আলোয় সূর্যের দেখা মিললেও প্রচণ্ড আর্দ্রতা ও হিমেল বাতাস শরীরে শীতের কামড় আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের আবহাওয়াবিদ জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, গত এক সপ্তাহ ধরে তেঁতুলিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। আগামী সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। ডিসেম্বরের শুরুতেই উত্তরাঞ্চলে শীত পুরোপুরি জেঁকে বসবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।