ঢাকা ১০:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

গাজা যুদ্ধবিরতির কার্যকর নিয়ে আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীরা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:৪৯:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
  • ২ বার দেখা হয়েছে

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে আলোচনায় বসেছে মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) মিসরের রাজধানী কায়রোতে মিসর, কাতার, তুরস্ক এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বৈঠক করেন।

মিসরীয় সংবাদমাধ্যম আল-কাহেরা নিউজ জানিয়েছে, বৈঠকে ছিলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী, মিসর ও তুরস্কের গোয়েন্দা প্রধান। তারা হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয়ধাপ সফলভাবে কার্যকরের ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে কথা বলেন।

ইসলামিক জিহাদ সোমবার মধ্য গাজায় মরদেহটি খুঁজে পায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসলামিক জিহাদের এক যোদ্ধা জানিয়েছেন, যে তিন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ এখনো গাজায় রয়ে গেছে, তাদের একজনের মরদেহ পাওয়া গেছে।

গত ১০ অক্টোবর হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়। যা ১৩ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়। ওইদিনই হামাস ২০ জীবিত জিম্মিকে ফেরত দেয়। এরপর ২৮ মৃত জিম্মিরর মরদেহ ফেরত দেওয়ার কাজ শুরু হয়। এখনো আরও তিন জিম্মির দেহাবশেষ ইসরায়েলে রয়ে গেছে। এরপর গাজা যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ কার্যকরের প্রস্তুতি শুরু হবে।

গাজা যুদ্ধবিরতির কার্যকর নিয়ে আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীরা

প্রকাশিত : ০৮:৪৯:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে আলোচনায় বসেছে মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) মিসরের রাজধানী কায়রোতে মিসর, কাতার, তুরস্ক এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বৈঠক করেন।

মিসরীয় সংবাদমাধ্যম আল-কাহেরা নিউজ জানিয়েছে, বৈঠকে ছিলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী, মিসর ও তুরস্কের গোয়েন্দা প্রধান। তারা হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয়ধাপ সফলভাবে কার্যকরের ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে কথা বলেন।

ইসলামিক জিহাদ সোমবার মধ্য গাজায় মরদেহটি খুঁজে পায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসলামিক জিহাদের এক যোদ্ধা জানিয়েছেন, যে তিন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ এখনো গাজায় রয়ে গেছে, তাদের একজনের মরদেহ পাওয়া গেছে।

গত ১০ অক্টোবর হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়। যা ১৩ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়। ওইদিনই হামাস ২০ জীবিত জিম্মিকে ফেরত দেয়। এরপর ২৮ মৃত জিম্মিরর মরদেহ ফেরত দেওয়ার কাজ শুরু হয়। এখনো আরও তিন জিম্মির দেহাবশেষ ইসরায়েলে রয়ে গেছে। এরপর গাজা যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ কার্যকরের প্রস্তুতি শুরু হবে।