ঢাকা ১১:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫

স্ত্রীর সঙ্গে শেবাগের বিচ্ছেদ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:১৬:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১০০ বার দেখা হয়েছে

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হতে যাচ্ছে ভারতের একসময়ের আগ্রাসী ওপেনার ও আলোচিত ব্যাটার বীরেন্দ্র শেবাগের। এরই মধ্যে শেবাগ ও তার স্ত্রী আরতি আহলাওয়াত আলাদা থাকা শুরু করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ভারতের একাধিক সংবাদমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, খুব শিগগির তাদের মধ্যে ডিভোর্স হবে।

শেবাগ ও আরতির বিয়ে হয়েছিয়েল ২০০৪ সালে। ২০ বছরের দীর্ঘ সম্পর্ক ভাঙছে তাদের। এরই মধ্যে শেবাগ ও আরতি পরস্পরে ইনস্টাগ্রামে আনফলো করেছেন। তখন থেকেই মূলত বিচ্ছেদের জল্পনা শুরু।

তারকা দম্পতির দুই পুত্রসন্তান রয়েছে। তাদের নাম আর্যবীর ও বেদান্ত।

শেবাগ ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। তবে এরপরও তাকে নানা ভূমিকায় দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে জাতীয় অ্যান্টি-ডোপিং সংস্থা প্যানেলের সদস্য হওয়া, কোচিং করানো কিংবা ধারাভাষ্য দেওয়া। তবে তিনি ক্রিকেট খেলার সময় বা তার পরও নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে সেভাবে সামনে আসতে দেননি। যথেষ্ট গোপনীয়তা বজায় রেখে তিনি লোকচক্ষু থেকে দূরেই পারিবারিক জীবন কাটিয়েছেন।

তার স্ত্রী আরতিও বরাবরই লো প্রোফাইল বজায় রেখেছেন। ২০০০ সাল থেকে শেবাগের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তিনি। চার বছর বাদে অরুণ জেটলির বাসভবনে বিয়ে হয় দুজনের।

অ্যাওয়ার্ড নাইট’ চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি ১৯ বছর পর

স্ত্রীর সঙ্গে শেবাগের বিচ্ছেদ

প্রকাশিত : ০৭:১৬:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হতে যাচ্ছে ভারতের একসময়ের আগ্রাসী ওপেনার ও আলোচিত ব্যাটার বীরেন্দ্র শেবাগের। এরই মধ্যে শেবাগ ও তার স্ত্রী আরতি আহলাওয়াত আলাদা থাকা শুরু করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ভারতের একাধিক সংবাদমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, খুব শিগগির তাদের মধ্যে ডিভোর্স হবে।

শেবাগ ও আরতির বিয়ে হয়েছিয়েল ২০০৪ সালে। ২০ বছরের দীর্ঘ সম্পর্ক ভাঙছে তাদের। এরই মধ্যে শেবাগ ও আরতি পরস্পরে ইনস্টাগ্রামে আনফলো করেছেন। তখন থেকেই মূলত বিচ্ছেদের জল্পনা শুরু।

তারকা দম্পতির দুই পুত্রসন্তান রয়েছে। তাদের নাম আর্যবীর ও বেদান্ত।

শেবাগ ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। তবে এরপরও তাকে নানা ভূমিকায় দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে জাতীয় অ্যান্টি-ডোপিং সংস্থা প্যানেলের সদস্য হওয়া, কোচিং করানো কিংবা ধারাভাষ্য দেওয়া। তবে তিনি ক্রিকেট খেলার সময় বা তার পরও নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে সেভাবে সামনে আসতে দেননি। যথেষ্ট গোপনীয়তা বজায় রেখে তিনি লোকচক্ষু থেকে দূরেই পারিবারিক জীবন কাটিয়েছেন।

তার স্ত্রী আরতিও বরাবরই লো প্রোফাইল বজায় রেখেছেন। ২০০০ সাল থেকে শেবাগের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তিনি। চার বছর বাদে অরুণ জেটলির বাসভবনে বিয়ে হয় দুজনের।