ঢাকা ১১:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫

সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের বিরুদ্ধে মামলা,৫ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকির চেষ্টা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৬:২০:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
  • ২৮ বার দেখা হয়েছে

প্রতারণা ও জালিয়াতি করে ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকির অপচেষ্টার অভিযোগে চট্টগ্রামের একটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের মালিক কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (১৬ জুলাই) চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক সাঈদ মোহাম্মদ ইমরান হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন।

আসামি কামরুল হাসান লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর দত্তপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার বাবার নাম আবদুল্যা মিয়া।

দুদক জানায়, কামরুলের মালিকানাধীন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স এইচ কে ইন্টারন্যাশনালের চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে দাখিলকৃত বিল অব এন্ট্রিতে বিএমডব্লিউ গাড়ির স্থলে একটি টয়োটা প্রাডো জিপ আমদানির মিথ্যা ঘোষণা দেয়। এর মাধ্যমে এজেন্ট হিসেবে তারা অপরাধমূলকভাবে বিশ্বাস ভঙ্গ করে, প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে জাল ডকুমেন্ট প্রস্তুত করে। এই ডকুমেন্ট ব্যবহার করে সরকারকে শুল্ক-করাদি বাবদ ৪ কোটি ৯৩ লাখ শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করে।

দুদক চট্টগ্রামের উপ-পরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তকালে অন্য কারও সম্পৃক্ততা পেলে তাকেও আসামি করা হবে।

সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের বিরুদ্ধে মামলা,৫ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকির চেষ্টা

প্রকাশিত : ০৬:২০:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

প্রতারণা ও জালিয়াতি করে ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকির অপচেষ্টার অভিযোগে চট্টগ্রামের একটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের মালিক কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (১৬ জুলাই) চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক সাঈদ মোহাম্মদ ইমরান হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন।

আসামি কামরুল হাসান লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর দত্তপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার বাবার নাম আবদুল্যা মিয়া।

দুদক জানায়, কামরুলের মালিকানাধীন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স এইচ কে ইন্টারন্যাশনালের চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে দাখিলকৃত বিল অব এন্ট্রিতে বিএমডব্লিউ গাড়ির স্থলে একটি টয়োটা প্রাডো জিপ আমদানির মিথ্যা ঘোষণা দেয়। এর মাধ্যমে এজেন্ট হিসেবে তারা অপরাধমূলকভাবে বিশ্বাস ভঙ্গ করে, প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে জাল ডকুমেন্ট প্রস্তুত করে। এই ডকুমেন্ট ব্যবহার করে সরকারকে শুল্ক-করাদি বাবদ ৪ কোটি ৯৩ লাখ শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করে।

দুদক চট্টগ্রামের উপ-পরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তকালে অন্য কারও সম্পৃক্ততা পেলে তাকেও আসামি করা হবে।