ঢাকা ০৩:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

তিস্তা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:৪৮:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৩২ বার দেখা হয়েছে

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের অভিযোগে ১৩টি ইঞ্জিনচালিত নৌকা বিনষ্ট করেছে উপজেলা প্রশাসন। এ সময় পাথর উত্তোলনে ব্যবহৃত বিভিন্ন মালামালও জব্দ করা হয়।

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে টানা তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমরানুজ্জামান। তাকে সহায়তা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) রওশন কবির, বিজিবি ও পুলিশের সদস্যরা।

উপজেলা প্রশাসন জানায়, একটি প্রভাবশালী মহল দীর্ঘদিন ধরে তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন ও বিক্রি করে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সকালে অভিযান চালানো হয়। এ সময় প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে পাথর উত্তোলনকারীরা পালিয়ে যায়। পরে নদী থেকে উত্তোলিত পাথর বহনের কাজে ব্যবহৃত ১৩টি ইঞ্জিনচালিত নৌকা বিনষ্ট করা হয়।

স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এভাবে পাথর তোলা হচ্ছিল। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হচ্ছিল এবং জীববৈচিত্র্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছিল। পাশাপাশি নদী ভাঙনের আশঙ্কাও বাড়ছিল।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরানুজ্জামান বলেন, আমরা চেষ্টা করছি নদী থেকে অবৈধ পাথর উত্তোলন বন্ধ করতে। আজকের অভিযানে ১৩টি নৌকা বিনষ্ট করা হয়েছে এবং বিভিন্ন মালামাল জব্দ করা হয়েছে।

তিস্তা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন

প্রকাশিত : ০৯:৪৮:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের অভিযোগে ১৩টি ইঞ্জিনচালিত নৌকা বিনষ্ট করেছে উপজেলা প্রশাসন। এ সময় পাথর উত্তোলনে ব্যবহৃত বিভিন্ন মালামালও জব্দ করা হয়।

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে টানা তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমরানুজ্জামান। তাকে সহায়তা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) রওশন কবির, বিজিবি ও পুলিশের সদস্যরা।

উপজেলা প্রশাসন জানায়, একটি প্রভাবশালী মহল দীর্ঘদিন ধরে তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন ও বিক্রি করে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সকালে অভিযান চালানো হয়। এ সময় প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে পাথর উত্তোলনকারীরা পালিয়ে যায়। পরে নদী থেকে উত্তোলিত পাথর বহনের কাজে ব্যবহৃত ১৩টি ইঞ্জিনচালিত নৌকা বিনষ্ট করা হয়।

স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এভাবে পাথর তোলা হচ্ছিল। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হচ্ছিল এবং জীববৈচিত্র্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছিল। পাশাপাশি নদী ভাঙনের আশঙ্কাও বাড়ছিল।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরানুজ্জামান বলেন, আমরা চেষ্টা করছি নদী থেকে অবৈধ পাথর উত্তোলন বন্ধ করতে। আজকের অভিযানে ১৩টি নৌকা বিনষ্ট করা হয়েছে এবং বিভিন্ন মালামাল জব্দ করা হয়েছে।