ঢাকা ০১:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

আগামী নির্বাচনে পলাতক ফ্যাসিস্ট শক্তি মোকাবিলাই বড় চ্যালেঞ্জ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:২০:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২৪ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে পরাজিত, পলাতক ও পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এবং তাদের সমর্থকরা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পুলিশ থানা ছেড়ে চলে গিয়েছিল। সেখান থেকে এক বছরে বর্তমান অবস্থায় আনা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল। এখন নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতা অর্জন করাই লক্ষ্য।”

আইজিপি বলেন, পুলিশের সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। মোহাম্মদপুরসহ কিছু এলাকায় সন্ত্রাসী ও কিশোর গ্যাং সক্রিয় থাকলেও আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেনাবাহিনীও বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে।

তিনি জানান, অপরাধীরা জামিনে বেরিয়ে এসে পুনরায় অপরাধে জড়াচ্ছে, এজন্য কিছু ক্ষেত্রে নিবর্তনমূলক আটক দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে।

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র প্রসঙ্গে তিনি জানান, এখনও ১,৩৫০টি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। এগুলো বিচ্ছিন্নতাবাদী, পাহাড়ি বা আরসার হাতে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সবাইকে সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে এবং নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে।

আইজিপি আরও জানান, আগামী নির্বাচনে ১ লাখ ৫০ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। ইতোমধ্যে ২২০০ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে সারা দেশে ১৩০টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে দেড় লাখ পুলিশকে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। তিনি বলেন, “পেশাদারিত্ব, নিরপেক্ষতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে পুলিশকে প্রস্তুত করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ মডিউল তৈরি করা হয়েছে।”

জবি শিক্ষার্থী জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

আগামী নির্বাচনে পলাতক ফ্যাসিস্ট শক্তি মোকাবিলাই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রকাশিত : ০৭:২০:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে পরাজিত, পলাতক ও পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এবং তাদের সমর্থকরা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পুলিশ থানা ছেড়ে চলে গিয়েছিল। সেখান থেকে এক বছরে বর্তমান অবস্থায় আনা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল। এখন নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতা অর্জন করাই লক্ষ্য।”

আইজিপি বলেন, পুলিশের সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। মোহাম্মদপুরসহ কিছু এলাকায় সন্ত্রাসী ও কিশোর গ্যাং সক্রিয় থাকলেও আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেনাবাহিনীও বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে।

তিনি জানান, অপরাধীরা জামিনে বেরিয়ে এসে পুনরায় অপরাধে জড়াচ্ছে, এজন্য কিছু ক্ষেত্রে নিবর্তনমূলক আটক দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে।

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র প্রসঙ্গে তিনি জানান, এখনও ১,৩৫০টি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। এগুলো বিচ্ছিন্নতাবাদী, পাহাড়ি বা আরসার হাতে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সবাইকে সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে এবং নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে।

আইজিপি আরও জানান, আগামী নির্বাচনে ১ লাখ ৫০ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। ইতোমধ্যে ২২০০ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে সারা দেশে ১৩০টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে দেড় লাখ পুলিশকে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। তিনি বলেন, “পেশাদারিত্ব, নিরপেক্ষতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে পুলিশকে প্রস্তুত করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ মডিউল তৈরি করা হয়েছে।”