ঢাকা ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

তিতাসের অভিযানে ৫০০ অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৩ কারখানা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৬:৫৪:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
  • ৮ বার দেখা হয়েছে

নারায়ণগঞ্জের বন্দর ও সোনারগাঁ উপজেলায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলা এই অভিযানে ৫০০টি চুলার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং তিনটি চুনা কারখানা (চুন তৈরির কারখানা) ভেঙে দেওয়া হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তারিকুল ইসলাম এবং তিতাস গ্যাসের বন্দর জোনের ম্যানেজার জাহিন আমির খান। অভিযানে পেট্রোবাংলার একটি দলও অংশ নেয়।

তিতাস কর্তৃপক্ষ জানায়, বন্দর উপজেলার আন্দিরপাড় এলাকায় একটি চুনা কারখানা, কেওডালায় পাশা ইলেকট্রনিকস কারখানা এবং সোনারগাঁর মিরেরটেক এলাকায় একটি চুনা কারখানায় অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়। এ সময় অবৈধ বিতরণ লাইনের মূল সংযোগ সম্পূর্ণরূপে বিচ্ছিন্ন (কিলিং) করে দেওয়া হয়। কারখানা ভাঙতে এক্সকাভেটর ব্যবহার করা হয় এবং ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অবৈধ গ্যাস সংযোগের বিরুদ্ধে তাদের এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। যেখানেই অবৈধ সংযোগ পাওয়া যাবে, সেখানেই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।

তিতাসের অভিযানে ৫০০ অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৩ কারখানা

প্রকাশিত : ০৬:৫৪:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

নারায়ণগঞ্জের বন্দর ও সোনারগাঁ উপজেলায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলা এই অভিযানে ৫০০টি চুলার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং তিনটি চুনা কারখানা (চুন তৈরির কারখানা) ভেঙে দেওয়া হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তারিকুল ইসলাম এবং তিতাস গ্যাসের বন্দর জোনের ম্যানেজার জাহিন আমির খান। অভিযানে পেট্রোবাংলার একটি দলও অংশ নেয়।

তিতাস কর্তৃপক্ষ জানায়, বন্দর উপজেলার আন্দিরপাড় এলাকায় একটি চুনা কারখানা, কেওডালায় পাশা ইলেকট্রনিকস কারখানা এবং সোনারগাঁর মিরেরটেক এলাকায় একটি চুনা কারখানায় অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়। এ সময় অবৈধ বিতরণ লাইনের মূল সংযোগ সম্পূর্ণরূপে বিচ্ছিন্ন (কিলিং) করে দেওয়া হয়। কারখানা ভাঙতে এক্সকাভেটর ব্যবহার করা হয় এবং ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অবৈধ গ্যাস সংযোগের বিরুদ্ধে তাদের এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। যেখানেই অবৈধ সংযোগ পাওয়া যাবে, সেখানেই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।