ঢাকা ১১:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫

পদত্যাগের পোস্ট দিয়ে আবার মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির নেতা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:৪৮:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫ বার দেখা হয়েছে

জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয়েছে অভিযোগ করে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক পোস্ট দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা জাতীয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ। তবে এ পোস্টটি আধা ঘণ্টা পরই ফেসবুক থেকে ডিলেট করে দেন তিনি।

শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফেসবুক পোস্ট দিয়ে আবার মুছে ফেলেন তিনি।

পোস্টে তিনি লেখেন, ‘জকসু নিয়ে জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির তেমন কোনো চিন্তাভাবনা নেই। তারা শুধু ডাকসু নিয়েই ব্যস্ত ছিল, আর এখন কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ ভাগাভাগির দ্বন্দ্বে নিমজ্জিত। আমরা যারা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশক্তির রাজনীতি করেছি, তাদের প্রতি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি সংগঠনের আহ্বায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা দিয়ে দায়িত্ব পালন করে এসেছি। তবে আমার সহকর্মীদের অন্ধকারে রেখে, তাদের একাডেমিক জীবনের ক্ষতি করে, রাজনৈতিক স্বপ্নগুলোকে পুড়িয়ে ছাই করে সেই দায় আমি আর বহন করতে পারব না। তাই আমি সংগঠনের দায়িত্ব থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নিয়েছি।’

জনপ্রিয় সংবাদ

পদত্যাগের পোস্ট দিয়ে আবার মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির নেতা

প্রকাশিত : ১০:৪৮:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয়েছে অভিযোগ করে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক পোস্ট দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা জাতীয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ। তবে এ পোস্টটি আধা ঘণ্টা পরই ফেসবুক থেকে ডিলেট করে দেন তিনি।

শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফেসবুক পোস্ট দিয়ে আবার মুছে ফেলেন তিনি।

পোস্টে তিনি লেখেন, ‘জকসু নিয়ে জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির তেমন কোনো চিন্তাভাবনা নেই। তারা শুধু ডাকসু নিয়েই ব্যস্ত ছিল, আর এখন কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ ভাগাভাগির দ্বন্দ্বে নিমজ্জিত। আমরা যারা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশক্তির রাজনীতি করেছি, তাদের প্রতি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি সংগঠনের আহ্বায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা দিয়ে দায়িত্ব পালন করে এসেছি। তবে আমার সহকর্মীদের অন্ধকারে রেখে, তাদের একাডেমিক জীবনের ক্ষতি করে, রাজনৈতিক স্বপ্নগুলোকে পুড়িয়ে ছাই করে সেই দায় আমি আর বহন করতে পারব না। তাই আমি সংগঠনের দায়িত্ব থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নিয়েছি।’