ঢাকা ০১:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫

১৪ দিন ধরে বন্ধ সোনাহাট স্থলবন্দর

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:৪০:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
  • ৩ বার দেখা হয়েছে

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর সোনাহাট স্থলবন্দরে গত ১৪ দিন ধরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা মারাত্মক বিপাকে পড়েছেন। একই সঙ্গে প্রতিদিনই সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতের আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা আগে প্রতি টন পাথর ৯০০ টাকায় বিক্রি করতেন। কিন্তু হঠাৎ তারা টনপ্রতি ২০০ টাকা বাড়িয়ে দেন। ভারতে দাম বাড়লেও বাংলাদেশের বাজারে প্রতি টনে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত পাথরের দাম কমে গেছে। এ অবস্থায় পাথরের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে ১৩ নভেম্বর থেকে সোনাহাট স্থলবন্দরে পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা।

সোনাহাট স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক ও ব্যবসায়ী নেতা আবুল হোসেন বলেন, আমরা পাথরের দাম প্রতিটন ৯৫০ টাকা নির্ধারণ করেছি। এই দামে না কিনলে আমদানি বন্ধ থাকবে। অতিরিক্ত দামের কারণে আমরা প্রতি টনে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষতির মুখে পড়ছি। আমাদের দাবি মানা হলে আগামী রোববার থেকে বন্দরে পাথর আমদানি আবার শুরু হবে।

সোনাহাট স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা বদরুজ্জামান বলেন, ভারতের ব্যবসায়ীরা পাথরের দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় ১৩ নভেম্বর থেকে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি সমাধানে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা আলোচনা করছেন। আশা করা হচ্ছে, দুই-তিন দিনের মধ্যেই সমাধান হবে।

সোনাহাট স্থলবন্দরসহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, দুই দেশের আমদানি-রপ্তানিকারকদের বিরোধের কারণেই সোনাহাট স্থলবন্দরে পাথর আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ আছে। এতে প্রতিদিনই সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে।

১৪ দিন ধরে বন্ধ সোনাহাট স্থলবন্দর

প্রকাশিত : ০৯:৪০:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর সোনাহাট স্থলবন্দরে গত ১৪ দিন ধরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা মারাত্মক বিপাকে পড়েছেন। একই সঙ্গে প্রতিদিনই সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতের আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা আগে প্রতি টন পাথর ৯০০ টাকায় বিক্রি করতেন। কিন্তু হঠাৎ তারা টনপ্রতি ২০০ টাকা বাড়িয়ে দেন। ভারতে দাম বাড়লেও বাংলাদেশের বাজারে প্রতি টনে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত পাথরের দাম কমে গেছে। এ অবস্থায় পাথরের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে ১৩ নভেম্বর থেকে সোনাহাট স্থলবন্দরে পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা।

সোনাহাট স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক ও ব্যবসায়ী নেতা আবুল হোসেন বলেন, আমরা পাথরের দাম প্রতিটন ৯৫০ টাকা নির্ধারণ করেছি। এই দামে না কিনলে আমদানি বন্ধ থাকবে। অতিরিক্ত দামের কারণে আমরা প্রতি টনে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষতির মুখে পড়ছি। আমাদের দাবি মানা হলে আগামী রোববার থেকে বন্দরে পাথর আমদানি আবার শুরু হবে।

সোনাহাট স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা বদরুজ্জামান বলেন, ভারতের ব্যবসায়ীরা পাথরের দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় ১৩ নভেম্বর থেকে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি সমাধানে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা আলোচনা করছেন। আশা করা হচ্ছে, দুই-তিন দিনের মধ্যেই সমাধান হবে।

সোনাহাট স্থলবন্দরসহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, দুই দেশের আমদানি-রপ্তানিকারকদের বিরোধের কারণেই সোনাহাট স্থলবন্দরে পাথর আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ আছে। এতে প্রতিদিনই সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে।