ঢাকা ০৭:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫

৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা শুরু

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৩:৪৬:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫
  • ২ বার দেখা হয়েছে

গাজীপুরের টঙ্গী তুরাগ তীরের ইজতেমা ময়দানে শুরু হয়েছে ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা। পুরো ময়দানে ছামিয়ানা টানিয়ে মুসল্লিরা অংশ নিয়েছে এই ইজতেমায়।

শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মাধ্যমে শুরু হয়েছে তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ী নেজামের আয়োজনে ৫ দিনের জোড় ইজতেমা। আগামী মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এই জোড় ইজতেমা শেষ হবে।

আগত মুসল্লিরা জানান, প্রতিবছর ইজতেমার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে এই জোড় ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। এখানে তাবলিগের সাথীরা পুরো বছরের কাজের কারগুজারি পেশ করেন। এ উপলক্ষে দেশ-বিদেশের শুরায়ী নেজামের প্রবীণ মুরুব্বিগণ টঙ্গীর তুরাগ তীরের ময়দানে সমবেত হয়েছেন।

৫ দিনব্যাপী এই জোড় থেকে যারা দাওয়াতের দায়িত্বে রয়েছেন তারা সারা বছরের দাওয়াতি কাজের পরিকল্পনা ও প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা লাভ করবেন বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।

পাঁচ দিনের জোড় তাবলীগ জামাত সোনালি ঐতিহ্য। দাওয়াতের কাজের চেতনার স্পন্দন জাগানো একটি বিশেষ আয়োজন। এখান থেকেই সারা বছরের কাজের সঠিক নকশা ও দিকনির্দেশনা নির্ধারিত হয়। দাঈদের আমল, দাওয়াত, তরতিব এবং দেশের প্রেক্ষাপটে করণীয় বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বয়ান উপস্থাপন করেন বড়রা। যা একজন সাথীর দুনিয়া ও আখেরাতের জিন্দেগি পরিচালনায় দিশা দেয়।

তাবলিগ জামাত শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, জোড় ইজতেমায় কেবল ৩ চিল্লার সাথী ও কমপক্ষে ১ চিল্লা সময় লাগানো আলেমরা অংশ নিতে পারেন। এতে জোড়ের স্বতন্ত্র মর্যাদা ও গুরুত্ব বজায় থাকে।

জোড় ইজতেমাকে সফল করার লক্ষ্যে ময়দানের উত্তর পাশে বিশাল ছাউনি নির্মাণ করা হয়েছে। এতে কয়েক লাখ ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অবস্থান নিয়েছেন। ৫ দিন তারা সেখানে অবস্থান করবেন।

৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা শুরু

প্রকাশিত : ০৩:৪৬:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫

গাজীপুরের টঙ্গী তুরাগ তীরের ইজতেমা ময়দানে শুরু হয়েছে ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা। পুরো ময়দানে ছামিয়ানা টানিয়ে মুসল্লিরা অংশ নিয়েছে এই ইজতেমায়।

শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মাধ্যমে শুরু হয়েছে তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ী নেজামের আয়োজনে ৫ দিনের জোড় ইজতেমা। আগামী মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এই জোড় ইজতেমা শেষ হবে।

আগত মুসল্লিরা জানান, প্রতিবছর ইজতেমার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে এই জোড় ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। এখানে তাবলিগের সাথীরা পুরো বছরের কাজের কারগুজারি পেশ করেন। এ উপলক্ষে দেশ-বিদেশের শুরায়ী নেজামের প্রবীণ মুরুব্বিগণ টঙ্গীর তুরাগ তীরের ময়দানে সমবেত হয়েছেন।

৫ দিনব্যাপী এই জোড় থেকে যারা দাওয়াতের দায়িত্বে রয়েছেন তারা সারা বছরের দাওয়াতি কাজের পরিকল্পনা ও প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা লাভ করবেন বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।

পাঁচ দিনের জোড় তাবলীগ জামাত সোনালি ঐতিহ্য। দাওয়াতের কাজের চেতনার স্পন্দন জাগানো একটি বিশেষ আয়োজন। এখান থেকেই সারা বছরের কাজের সঠিক নকশা ও দিকনির্দেশনা নির্ধারিত হয়। দাঈদের আমল, দাওয়াত, তরতিব এবং দেশের প্রেক্ষাপটে করণীয় বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বয়ান উপস্থাপন করেন বড়রা। যা একজন সাথীর দুনিয়া ও আখেরাতের জিন্দেগি পরিচালনায় দিশা দেয়।

তাবলিগ জামাত শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, জোড় ইজতেমায় কেবল ৩ চিল্লার সাথী ও কমপক্ষে ১ চিল্লা সময় লাগানো আলেমরা অংশ নিতে পারেন। এতে জোড়ের স্বতন্ত্র মর্যাদা ও গুরুত্ব বজায় থাকে।

জোড় ইজতেমাকে সফল করার লক্ষ্যে ময়দানের উত্তর পাশে বিশাল ছাউনি নির্মাণ করা হয়েছে। এতে কয়েক লাখ ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অবস্থান নিয়েছেন। ৫ দিন তারা সেখানে অবস্থান করবেন।