ঢাকা ০৮:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল সম্পর্ক চায় : প্রণয় ভার্মা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:০৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৭ বার দেখা হয়েছে

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, দূরদর্শী এবং পারস্পরিক উপকারী সম্পর্ক চায়– যেখানে দুই দেশের জনগণই প্রধান অংশীদার।

শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকায় মৈত্রী দিবসের ৫৪তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।প্রণয় ভার্মা ব‌লেন, মৈত্রী দিবস ভারত ও বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি মাইলফলক, যা কোনোদিন মুছে ফেলা যাবে না।

হাইকমিশনার আস্থা প্রকাশ করেন যে, উভয় পক্ষই আমাদের জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করবে, অতীতের ভাগাভাগি করা ত্যাগ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এবং ভবিষ্যতের জন্য আমাদের নতুন আকাঙ্ক্ষা দ্বারা পরিচালিত হবে।

উল্লেখ্য, মৈত্রী দিবস ১৯৭১ সালের সেই দিনটিকে স্মরণ করে, যখন ভারত বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ১০ দিন আগে বাংলাদেশের প্রতি সমর্থনের একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে দিনটি।

ডিমলায় বুড়ি তিস্তা নদী খনন প্রকল্পের প্রতিবাদে এলাকাবাসির মশালমিছিল

ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল সম্পর্ক চায় : প্রণয় ভার্মা

প্রকাশিত : ১০:০৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, দূরদর্শী এবং পারস্পরিক উপকারী সম্পর্ক চায়– যেখানে দুই দেশের জনগণই প্রধান অংশীদার।

শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকায় মৈত্রী দিবসের ৫৪তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।প্রণয় ভার্মা ব‌লেন, মৈত্রী দিবস ভারত ও বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি মাইলফলক, যা কোনোদিন মুছে ফেলা যাবে না।

হাইকমিশনার আস্থা প্রকাশ করেন যে, উভয় পক্ষই আমাদের জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করবে, অতীতের ভাগাভাগি করা ত্যাগ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এবং ভবিষ্যতের জন্য আমাদের নতুন আকাঙ্ক্ষা দ্বারা পরিচালিত হবে।

উল্লেখ্য, মৈত্রী দিবস ১৯৭১ সালের সেই দিনটিকে স্মরণ করে, যখন ভারত বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ১০ দিন আগে বাংলাদেশের প্রতি সমর্থনের একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে দিনটি।