ঢাকা ০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫

১৩ এনএসআইয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১২:৩০:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৪ বার দেখা হয়েছে

বিভিন্ন দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের তিন অতিরিক্ত পরিচালক ও ৬ যুগ্ম পরিচালকসহ ১৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্তের পাশাপাশি ১৩ জন দুদকের কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।

কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন– জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আজিজুর রহমান, এম এস কে শাহীন, মোহাম্মদ জহীর উদ্দিন; যুগ্ম পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন, জি এম রাসেল রানা, এফ এম আকবর হোসেন, মো. নাজমুল হক, বদরুল আহমেদ ও শেখ শাফিনুল হক; উপপরিচালক কামরুল হাসান, আমিনুল হক, শেখ খাইরুল বাসার ও জহরলাল জয়ধর।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, মানিলন্ডারিং, ঘুষ, চাঁদাবাজি, নিজ ও স্ত্রীর নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। যে কারণে কমিশন থেকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক ও উপ-সহকারী পরিচালক পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

১৩ এনএসআইয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

প্রকাশিত : ১২:৩০:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫

বিভিন্ন দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের তিন অতিরিক্ত পরিচালক ও ৬ যুগ্ম পরিচালকসহ ১৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্তের পাশাপাশি ১৩ জন দুদকের কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।

কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন– জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আজিজুর রহমান, এম এস কে শাহীন, মোহাম্মদ জহীর উদ্দিন; যুগ্ম পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন, জি এম রাসেল রানা, এফ এম আকবর হোসেন, মো. নাজমুল হক, বদরুল আহমেদ ও শেখ শাফিনুল হক; উপপরিচালক কামরুল হাসান, আমিনুল হক, শেখ খাইরুল বাসার ও জহরলাল জয়ধর।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, মানিলন্ডারিং, ঘুষ, চাঁদাবাজি, নিজ ও স্ত্রীর নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। যে কারণে কমিশন থেকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক ও উপ-সহকারী পরিচালক পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।