ঢাকা ০২:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫

চতুর্থবারের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নের জনসংখ্যা বেড়েছে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:২২:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
  • ৮৭ বার দেখা হয়েছে

টানা চতুর্থবারের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোতে জনসংখ্যা বেড়েছে। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত জোটের দেশগুলোতে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ কোটি ৪০ লাখে। এর ফলে টানা চতুর্থ বছরের মতো এসব দেশে জনসংখ্যা বেড়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে অভিবাসীদের আগমনকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।

পরিসংখান বলছে, গত ১ জানুয়ারি পর্যন্ত ইইউর দেশগুলোতে মোট জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ। এই সংখ্যা তার আগের বছরের তুলনায় ১০ লাখ ৭০ হাজার বেশি। অবশ্য দেশগুলোতে গত কয়েক বছর ধরেই টানা জনসংখ্যার বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। করোনা মহামারির কারণে ২০২১ সালে এসব দেশে জনসংখ্যা তার আগের বছরের তুলনায় হ্রাস পেয়েছিল।

জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে করোনা মহামারির পরবর্তী সময়ে অভিবাসীদের আগমনকে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেব চিহ্নিত করা হয়েছে। ইউরোস্ট্যাটের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ২০১২ সালের পর থেকে ইইউর জনসংখ্যার প্রাকৃতিক বৃদ্ধির (জন্ম-মৃত্যুর হিসেব) যেই নেতিবাচক ধারা ছিল, তার চেয়ে বেশি অভিবাসী এসব দেশে এসেছেন।

এদিকে, গত ৬৪ বছরে জোটের দেশগুলোর জনসংখ্যা প্রায় দশ কোটি বেড়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৬০ সালে এই দেশগুলোতে মোট জনসংখ্যা ছিল ৩৫ কোটি ৪৫ লাখ। আর ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৫ কোটি ৪০ লাখে। সেই হিসেবে ৬৪ বছরে জোটের দেশগুলোতে জনসংখ্যা ৯ কোটি ৯০ লাখ বেড়েছে।

• সবচেয়ে বেশি জার্মানিতে
এই সময়ে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশ হয়ে উঠেছে জার্মানি। ইউরোপের শক্তিশালী অর্থনীতির এই দেশটিতে গত ১ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে আট কোটি ৩৬ লাখ। উল্লেখ্য, ইইউর মোট জনসংখ্যার ১৯ ভাগ জার্মানিতে বাস করেন।

পরিসংখ্যানে সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে উঠে এসেছে দ্বীপ রাষ্ট্র মাল্টার নাম। ইউরোপের ক্ষুদ্র দেশটিতে ওই সময় পর্যন্ত মোট জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ছয় লাখে। ইনফোমাইগ্রেন্টস।

চতুর্থবারের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নের জনসংখ্যা বেড়েছে

প্রকাশিত : ০৮:২২:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

টানা চতুর্থবারের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোতে জনসংখ্যা বেড়েছে। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত জোটের দেশগুলোতে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ কোটি ৪০ লাখে। এর ফলে টানা চতুর্থ বছরের মতো এসব দেশে জনসংখ্যা বেড়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে অভিবাসীদের আগমনকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।

পরিসংখান বলছে, গত ১ জানুয়ারি পর্যন্ত ইইউর দেশগুলোতে মোট জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ। এই সংখ্যা তার আগের বছরের তুলনায় ১০ লাখ ৭০ হাজার বেশি। অবশ্য দেশগুলোতে গত কয়েক বছর ধরেই টানা জনসংখ্যার বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। করোনা মহামারির কারণে ২০২১ সালে এসব দেশে জনসংখ্যা তার আগের বছরের তুলনায় হ্রাস পেয়েছিল।

জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে করোনা মহামারির পরবর্তী সময়ে অভিবাসীদের আগমনকে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেব চিহ্নিত করা হয়েছে। ইউরোস্ট্যাটের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ২০১২ সালের পর থেকে ইইউর জনসংখ্যার প্রাকৃতিক বৃদ্ধির (জন্ম-মৃত্যুর হিসেব) যেই নেতিবাচক ধারা ছিল, তার চেয়ে বেশি অভিবাসী এসব দেশে এসেছেন।

এদিকে, গত ৬৪ বছরে জোটের দেশগুলোর জনসংখ্যা প্রায় দশ কোটি বেড়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৬০ সালে এই দেশগুলোতে মোট জনসংখ্যা ছিল ৩৫ কোটি ৪৫ লাখ। আর ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৫ কোটি ৪০ লাখে। সেই হিসেবে ৬৪ বছরে জোটের দেশগুলোতে জনসংখ্যা ৯ কোটি ৯০ লাখ বেড়েছে।

• সবচেয়ে বেশি জার্মানিতে
এই সময়ে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশ হয়ে উঠেছে জার্মানি। ইউরোপের শক্তিশালী অর্থনীতির এই দেশটিতে গত ১ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে আট কোটি ৩৬ লাখ। উল্লেখ্য, ইইউর মোট জনসংখ্যার ১৯ ভাগ জার্মানিতে বাস করেন।

পরিসংখ্যানে সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে উঠে এসেছে দ্বীপ রাষ্ট্র মাল্টার নাম। ইউরোপের ক্ষুদ্র দেশটিতে ওই সময় পর্যন্ত মোট জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ছয় লাখে। ইনফোমাইগ্রেন্টস।