ঢাকা ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫

পাঠ্যবই থেকে সরানো হলো ‘আদিবাসী’ গ্রাফিতি

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১২:৫৬:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১০৮ বার দেখা হয়েছে

নবম ও দশম শ্রেণির ‘বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি’ বইয়ের পেছনের কাভার থেকে ‘আদিবাসী’ গ্রাফিতি সরিয়ে দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। রোববার (১২ জানুয়ারি) রাতে এনসিটিবি তাদের ওয়েবসাইটে বইটির নতুন অনলাইন সংস্করণ প্রকাশ করে। যেখানে আগের ‘আদিবাসী’ গ্রাফিতির বদলে ‘বল বীর, চির উন্নত মম শির’ শীর্ষক নতুন গ্রাফিতি যুক্ত করা হয়।

এ পরিবর্তন আনা হয় একদল শিক্ষার্থীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে। ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেনিটি’ নামের একটি সংগঠন জানায়, তাদের দাবি ছিল যে সংবিধানে ‘আদিবাসী’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়নি। সংবিধানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি শব্দের উল্লেখ থাকলেও ‘আদিবাসী’ শব্দটি সংবিধান অনুসারে যথাযথ নয়।

সংগঠনটির দাবি ছিল, শব্দটি সংবিধান অনুযায়ী ভুল এবং এটি পাঠ্যপুস্তকে ব্যবহার করা উচিত নয়।

মতিঝিলের এনসিটিবি কার্যালয়ের সামনে সংগঠনটি বিক্ষোভ করে। এর পরেই এনসিটিবি তাদের অনলাইন পাঠ্যবইয়ের সংস্করণ থেকে গ্রাফিতিটি সরিয়ে ফেলে।

এনসিটিবির এই পদক্ষেপে বইটির গ্রাফিতি পরিবর্তন হয়ে একটি নতুন শিরোনাম ব্যবহার করা হয়, যা বিতর্কের সৃষ্টি করা শব্দ ‘আদিবাসী’র পরিবর্তে আরেকটি শিরোনাম যুক্ত করা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

পাঠ্যবই থেকে সরানো হলো ‘আদিবাসী’ গ্রাফিতি

প্রকাশিত : ১২:৫৬:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫

নবম ও দশম শ্রেণির ‘বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি’ বইয়ের পেছনের কাভার থেকে ‘আদিবাসী’ গ্রাফিতি সরিয়ে দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। রোববার (১২ জানুয়ারি) রাতে এনসিটিবি তাদের ওয়েবসাইটে বইটির নতুন অনলাইন সংস্করণ প্রকাশ করে। যেখানে আগের ‘আদিবাসী’ গ্রাফিতির বদলে ‘বল বীর, চির উন্নত মম শির’ শীর্ষক নতুন গ্রাফিতি যুক্ত করা হয়।

এ পরিবর্তন আনা হয় একদল শিক্ষার্থীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে। ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেনিটি’ নামের একটি সংগঠন জানায়, তাদের দাবি ছিল যে সংবিধানে ‘আদিবাসী’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়নি। সংবিধানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি শব্দের উল্লেখ থাকলেও ‘আদিবাসী’ শব্দটি সংবিধান অনুসারে যথাযথ নয়।

সংগঠনটির দাবি ছিল, শব্দটি সংবিধান অনুযায়ী ভুল এবং এটি পাঠ্যপুস্তকে ব্যবহার করা উচিত নয়।

মতিঝিলের এনসিটিবি কার্যালয়ের সামনে সংগঠনটি বিক্ষোভ করে। এর পরেই এনসিটিবি তাদের অনলাইন পাঠ্যবইয়ের সংস্করণ থেকে গ্রাফিতিটি সরিয়ে ফেলে।

এনসিটিবির এই পদক্ষেপে বইটির গ্রাফিতি পরিবর্তন হয়ে একটি নতুন শিরোনাম ব্যবহার করা হয়, যা বিতর্কের সৃষ্টি করা শব্দ ‘আদিবাসী’র পরিবর্তে আরেকটি শিরোনাম যুক্ত করা হয়েছে।