ঢাকা ০১:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫

ট্রাম্পের ‘বিগ, বিউটিফুল’ বিল পাস হলো সিনেটে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১২:৪২:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ জুলাই ২০২৫
  • ১০৭ বার দেখা হয়েছে

সামান্য ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার উচ্চকক্ষ সিনেটে পাস হয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘বিগ, বিউটিফুল’ বিল। এরমাধ্যমে প্রস্তাবিত এ বিলটি আরেকটি বড় প্রতিবন্ধকা পার করল।

বিলটি নিয়ে সিনেটে ২৪ ঘণ্টার বেশি বিতর্ক হয়েছে। তবে তাও এটি পাস হচ্ছিল না। এরপর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স ‘টাই-ব্রেকিং’ ভোট দিয়ে সামান্য ব্যবধানে এটি পাস করান।

এটি এখন আবারও আইনসভার নিম্নকক্ষ হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভে যাবে। যেখানে বিলটি আরও বাধার মুখে পড়বে। এরআগে ট্রাম্পের দল রিপাবলিকানের প্রতিনিধিরা মাত্র এক ভোটের ব্যবধানে বিলটি হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভে পাস করে সিনেটে পাঠিয়েছিলেন।

ট্রাম্প রিপাবলিকানদের আগামী ৪ জুলাই পর্যন্ত সময় দিয়েছেন। এরমধ্যেই এটি চূড়ান্ত করে তার কাছে পাঠাতে বলেছেন, যেন এতে স্বাক্ষর করে দ্রুত এটি আইনে পরিণত করতে পারেন।

তবে সরকারের আয়ের ঘাটতি, সামাজিক পোগ্রামে কাঁটছাট এবং সরকারের ব্যয় সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিতর্ক থাকায় বিলটি নিম্নকক্ষে পাস হতে আরও সময় লাগতে পারে।

আজকে সিনেটে ভোটের জন্য তোলা হলে বিলটির পক্ষে ৫০ আর বিপক্ষে ৫০ জন ভোট দেন। তখন টাই-ব্রেকিং পাওয়ার ব্যবহার করে এটি পাস করান ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স।

বিলটি নিয়ে কেন এত ঝামেলা?

এই বিলটি ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের এজেন্ডার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তিনি প্রথমবার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ট্যাক্সে যে বৃহৎ ছাড় দিয়েছিলেন, সেটি স্থায়ী করতে চান। যা এই বিলে রয়েছে।

আর ট্যাক্স ছাড় দেওয়ার কারণে সরকারের আয়ের যে ঘাটতি তৈরি হবে সেটি পূরণে খাদ্য ভর্তুকি ও নিম্নআয়ের মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় অর্থ কাঁটছাট করতে চায় রিপাবলিকানরা। এ নিয়েই মূলত দ্বন্দ্ব।

ট্রাম্পের নিজ দল রিপাবলিকানের অনেক সদস্যই এই বিলে সন্তুষ্ট না। ফলে আইনসভার নিম্নকক্ষে গিয়ে এটি সহজে পাস হবে কি না এ নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।

ট্রাম্পের ‘বিগ, বিউটিফুল’ বিল পাস হলো সিনেটে

প্রকাশিত : ১২:৪২:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ জুলাই ২০২৫

সামান্য ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার উচ্চকক্ষ সিনেটে পাস হয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘বিগ, বিউটিফুল’ বিল। এরমাধ্যমে প্রস্তাবিত এ বিলটি আরেকটি বড় প্রতিবন্ধকা পার করল।

বিলটি নিয়ে সিনেটে ২৪ ঘণ্টার বেশি বিতর্ক হয়েছে। তবে তাও এটি পাস হচ্ছিল না। এরপর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স ‘টাই-ব্রেকিং’ ভোট দিয়ে সামান্য ব্যবধানে এটি পাস করান।

এটি এখন আবারও আইনসভার নিম্নকক্ষ হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভে যাবে। যেখানে বিলটি আরও বাধার মুখে পড়বে। এরআগে ট্রাম্পের দল রিপাবলিকানের প্রতিনিধিরা মাত্র এক ভোটের ব্যবধানে বিলটি হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভে পাস করে সিনেটে পাঠিয়েছিলেন।

ট্রাম্প রিপাবলিকানদের আগামী ৪ জুলাই পর্যন্ত সময় দিয়েছেন। এরমধ্যেই এটি চূড়ান্ত করে তার কাছে পাঠাতে বলেছেন, যেন এতে স্বাক্ষর করে দ্রুত এটি আইনে পরিণত করতে পারেন।

তবে সরকারের আয়ের ঘাটতি, সামাজিক পোগ্রামে কাঁটছাট এবং সরকারের ব্যয় সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিতর্ক থাকায় বিলটি নিম্নকক্ষে পাস হতে আরও সময় লাগতে পারে।

আজকে সিনেটে ভোটের জন্য তোলা হলে বিলটির পক্ষে ৫০ আর বিপক্ষে ৫০ জন ভোট দেন। তখন টাই-ব্রেকিং পাওয়ার ব্যবহার করে এটি পাস করান ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স।

বিলটি নিয়ে কেন এত ঝামেলা?

এই বিলটি ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের এজেন্ডার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তিনি প্রথমবার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ট্যাক্সে যে বৃহৎ ছাড় দিয়েছিলেন, সেটি স্থায়ী করতে চান। যা এই বিলে রয়েছে।

আর ট্যাক্স ছাড় দেওয়ার কারণে সরকারের আয়ের যে ঘাটতি তৈরি হবে সেটি পূরণে খাদ্য ভর্তুকি ও নিম্নআয়ের মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় অর্থ কাঁটছাট করতে চায় রিপাবলিকানরা। এ নিয়েই মূলত দ্বন্দ্ব।

ট্রাম্পের নিজ দল রিপাবলিকানের অনেক সদস্যই এই বিলে সন্তুষ্ট না। ফলে আইনসভার নিম্নকক্ষে গিয়ে এটি সহজে পাস হবে কি না এ নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।