ঢাকা ১০:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

মতের অমিল থাকলেও বাংলাদেশ প্রশ্নে সবাই এক ও অভিন্ন: আখতার

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০২:০১:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫
  • ৩৪ বার দেখা হয়েছে

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, মতের অমিল এবং রাজনৈতিক দর্শন আলাদা থাকলেও বাংলাদেশ প্রশ্নে সবাই এক ও অভিন্ন। জাতিসংঘের ৮০তম অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে রাজনীতিবিদদের যুক্ত করা তারই প্রমাণ। যা বিশ্ব মঞ্চও দেখেছে। রাজনৈতিক এমন সহাবস্থানই আগামীর বাংলাদেশ।

আখতার হোসেন বলেন, আমরা নিউইয়র্কে যাওয়ার পর একটা বিব্রতকর অবস্থান তৈরির চেষ্টা করেছিল আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। বাংলাদেশে যেন আর কোনো স্বৈরশাসন ফিরে আসতে না পারে, দেশের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে মানুষের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালাতে না পারে, জাতিসংঘের অধিবেশনে সে কথাই বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা।

রাজনৈতিক দলগুলোর মতের অমিল থাকতে পারে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমাদের রাজনৈতিক এজেন্ডা আলাদা হতে পারে, কিন্তু এসবের বাইরে গিয়েও বাংলাদেশ প্রশ্নে এক এবং প্রধান উপদেষ্টা সবাইকে ধারণ করার যে মানসিকতা ব্যক্ত করেছেন, এটাকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি।

এনসিপির এই সদস্য সচিব বলেন, ভিন্ন মত থাকলেও সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতন্ত্র নিশ্চিতে রাজনৈতিক দলগুলো একসঙ্গে কাজ করবে।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক আলাপের বাইরে যে নেতারা এক হতে পারে, এবারের সফর তার অন্যতম উদাহরণ।

প্রসঙ্গত, ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে এবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সফরসঙ্গী হন ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা।

সেই দলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির ও এনসিপি নেত্রী তাসনিম জারার সঙ্গে আখতার হোসেনও ছিলেন।

মতের অমিল থাকলেও বাংলাদেশ প্রশ্নে সবাই এক ও অভিন্ন: আখতার

প্রকাশিত : ০২:০১:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, মতের অমিল এবং রাজনৈতিক দর্শন আলাদা থাকলেও বাংলাদেশ প্রশ্নে সবাই এক ও অভিন্ন। জাতিসংঘের ৮০তম অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে রাজনীতিবিদদের যুক্ত করা তারই প্রমাণ। যা বিশ্ব মঞ্চও দেখেছে। রাজনৈতিক এমন সহাবস্থানই আগামীর বাংলাদেশ।

আখতার হোসেন বলেন, আমরা নিউইয়র্কে যাওয়ার পর একটা বিব্রতকর অবস্থান তৈরির চেষ্টা করেছিল আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। বাংলাদেশে যেন আর কোনো স্বৈরশাসন ফিরে আসতে না পারে, দেশের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে মানুষের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালাতে না পারে, জাতিসংঘের অধিবেশনে সে কথাই বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা।

রাজনৈতিক দলগুলোর মতের অমিল থাকতে পারে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমাদের রাজনৈতিক এজেন্ডা আলাদা হতে পারে, কিন্তু এসবের বাইরে গিয়েও বাংলাদেশ প্রশ্নে এক এবং প্রধান উপদেষ্টা সবাইকে ধারণ করার যে মানসিকতা ব্যক্ত করেছেন, এটাকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি।

এনসিপির এই সদস্য সচিব বলেন, ভিন্ন মত থাকলেও সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতন্ত্র নিশ্চিতে রাজনৈতিক দলগুলো একসঙ্গে কাজ করবে।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক আলাপের বাইরে যে নেতারা এক হতে পারে, এবারের সফর তার অন্যতম উদাহরণ।

প্রসঙ্গত, ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে এবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সফরসঙ্গী হন ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা।

সেই দলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির ও এনসিপি নেত্রী তাসনিম জারার সঙ্গে আখতার হোসেনও ছিলেন।