ঢাকা ০৯:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

আন্তর্জাতিক বাহিনী শিগগিরই গাজায় প্রবেশ করবে : ট্রাম্প

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:২৫:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫
  • ১ বার দেখা হয়েছে

যুক্তরাষ্ট্রের সমন্বয় গঠিত আন্তর্জাতিক বাহিনী গাজায় শিগগিরই প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত মাসে দখলদার ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।

বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) এ ব্যাপারে ট্রাম্প বলেন, “খুব শিগগিরই গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী পাঠানো হবে।” হামাস যদি এ নিয়ে ঝামেলা করে তাহলে ‘খুব শক্তিশালী দেশের একটি জোট’ হস্তক্ষেপ করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন ট্রাম্প। যদিও এখন পর্যন্ত হামাসকে নিরস্ত্র করতে কোনো ধরনের শক্তি প্রয়োগ করতে দেখা যায়নি কোনো দেশকে।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গাজায় দুই বছরের জন্য একটি অন্তর্বর্তী সরকার এবং স্থিতিশীল বাহিনী গঠনের জন্য আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছে। এমন সময়ই ট্রাম্প জানালেন ফিলিস্তিনি এ উপত্যকায় শিগগিরই যাবে অন্যান্য দেশের সেনারা।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সব মিলিয়ে ২০ হাজার সেনা পাঠানো হবে। যারা তাদের নির্দিষ্ট ম্যান্ডেট নিশ্চিতে সবকিছু করতে পারবে।

হামাস এখনো পরিষ্কার করেনি তারা নিরস্ত্র হবে কি না। তবে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, রকেটের মতো আক্রমণাত্মক অস্ত্র সমর্পণ করতে রাজি তারা। কিন্তু যতদিন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না হবে এবং ইসরায়েলের দখলদারিত্ব চলবে ততদিন তারা রাইফেলের মতো রক্ষণাত্মক অস্ত্র সমর্পণ করবে না।

আন্তর্জাতিক বাহিনী শিগগিরই গাজায় প্রবেশ করবে : ট্রাম্প

প্রকাশিত : ০৭:২৫:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের সমন্বয় গঠিত আন্তর্জাতিক বাহিনী গাজায় শিগগিরই প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত মাসে দখলদার ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।

বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) এ ব্যাপারে ট্রাম্প বলেন, “খুব শিগগিরই গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী পাঠানো হবে।” হামাস যদি এ নিয়ে ঝামেলা করে তাহলে ‘খুব শক্তিশালী দেশের একটি জোট’ হস্তক্ষেপ করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন ট্রাম্প। যদিও এখন পর্যন্ত হামাসকে নিরস্ত্র করতে কোনো ধরনের শক্তি প্রয়োগ করতে দেখা যায়নি কোনো দেশকে।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গাজায় দুই বছরের জন্য একটি অন্তর্বর্তী সরকার এবং স্থিতিশীল বাহিনী গঠনের জন্য আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছে। এমন সময়ই ট্রাম্প জানালেন ফিলিস্তিনি এ উপত্যকায় শিগগিরই যাবে অন্যান্য দেশের সেনারা।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সব মিলিয়ে ২০ হাজার সেনা পাঠানো হবে। যারা তাদের নির্দিষ্ট ম্যান্ডেট নিশ্চিতে সবকিছু করতে পারবে।

হামাস এখনো পরিষ্কার করেনি তারা নিরস্ত্র হবে কি না। তবে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, রকেটের মতো আক্রমণাত্মক অস্ত্র সমর্পণ করতে রাজি তারা। কিন্তু যতদিন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না হবে এবং ইসরায়েলের দখলদারিত্ব চলবে ততদিন তারা রাইফেলের মতো রক্ষণাত্মক অস্ত্র সমর্পণ করবে না।