ঢাকা ০৪:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

৩৫৮ কোটি টাকা দুর্নীতি রেলওয়ের প্রকল্পে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০১:১৪:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
  • ৩ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রকল্পের অধীনে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান ক্রয় প্রকল্পে রাষ্ট্রের ৩৫৮ কোটি টাকা ক্ষতিসাধনের অভিযোগে রেলওয়ের ৬ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (১৬ নভেম্বর) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটি উপসহকারী পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার আসামিরা হলেন- বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ মাহবুব চৌধুরী, পরিচালক মৃণাল কান্তি বণিক, রোলিং স্টক অপারেশন ইমপ্রুফমেন্ট প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক আব্দুল মতিন চৌধুরী, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মো. হারুন-অর-রশীদ, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মো. মিজানুর রহমান ও সাবেক মহাপরিচালক শামসুজ্জামান।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল ইচ্ছাকৃতভাবে ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে তৈরি করে আসামিরা। প্রকল্পের জন্য আবশ্যিক ফিজিবিলিটি স্টাডি সঠিকভাবে না করে বাজার গবেষণা, উপযোগিতা ও লজিস্টিকস মূল্যায়ন গোপন করে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান ক্রয়কে লাভজনক দেখিয়ে প্রকল্প অনুমোদন করানো হয়। যার মাধ্যমে উদ্দেশ্যমূলকভাবে প্রকল্প ব্যয় বাড়িয়ে রাষ্ট্রীয় ৩৫৮ কোটি টাকার ক্ষতি করে আসামিরা।

আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪০৯/৪২০/৪৭৭ক/১০৯ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ : ৫(২) ধারায় মামলাটি দায়ের করে দুদক।

 

৩৫৮ কোটি টাকা দুর্নীতি রেলওয়ের প্রকল্পে

প্রকাশিত : ০১:১৪:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রকল্পের অধীনে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান ক্রয় প্রকল্পে রাষ্ট্রের ৩৫৮ কোটি টাকা ক্ষতিসাধনের অভিযোগে রেলওয়ের ৬ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (১৬ নভেম্বর) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটি উপসহকারী পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার আসামিরা হলেন- বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ মাহবুব চৌধুরী, পরিচালক মৃণাল কান্তি বণিক, রোলিং স্টক অপারেশন ইমপ্রুফমেন্ট প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক আব্দুল মতিন চৌধুরী, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মো. হারুন-অর-রশীদ, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মো. মিজানুর রহমান ও সাবেক মহাপরিচালক শামসুজ্জামান।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল ইচ্ছাকৃতভাবে ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে তৈরি করে আসামিরা। প্রকল্পের জন্য আবশ্যিক ফিজিবিলিটি স্টাডি সঠিকভাবে না করে বাজার গবেষণা, উপযোগিতা ও লজিস্টিকস মূল্যায়ন গোপন করে ১২৫টি লাগেজ ভ্যান ক্রয়কে লাভজনক দেখিয়ে প্রকল্প অনুমোদন করানো হয়। যার মাধ্যমে উদ্দেশ্যমূলকভাবে প্রকল্প ব্যয় বাড়িয়ে রাষ্ট্রীয় ৩৫৮ কোটি টাকার ক্ষতি করে আসামিরা।

আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪০৯/৪২০/৪৭৭ক/১০৯ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ : ৫(২) ধারায় মামলাটি দায়ের করে দুদক।