ঢাকা ০৮:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

৩১৭ সিম কার্ডসহ আটক ভিওআইপি ব্যবসায়ী

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৫:৩৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫
  • ৩ বার দেখা হয়েছে

তথ্য পাচার ও অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যবসার অভিযোগে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় সিম কার্ডসহ বাবুল হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক বাবুল হোসেন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার নোয়ালি গ্রামের মোহাম্মদ চাঁদ আলী বিশ্বাসের ছেলে।

বাবুল বর্তমানে যশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড কাঁচা বাজার মসজিদ গলির খন্দকার মিলনের বাড়ির ভাড়াটিয়া। ওই ভাড়া বাসায় বসে তিনি অবৈধ ভিওআইপির ব্যবসা করতেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, রোববার দিবাগত গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ যশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাজার সমজিদ গলির খন্দকার মিলনের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় বাবুলকে আটক করা হয় এবং দুজন পালিয়ে যান।

পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন জানান, বাবুল হোসেন বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন তথ্য ভারতসহ বহির্বিশ্বে অবৈধভাবে ভিওআইপির মাধ্যমে পাচার করে আসছিল। সরকারি ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তিনি এই ব্যবসার চালিয়ে যাচ্ছিলেন। ভারত থেকে অবৈধ পথে বিভিন্ন কোম্পানির মোবাইল সিম কার্ড দেশে এনে ব্যবসা করছিলেন। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়েছে। সোমবার বাবুল হোসেনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

৩১৭ সিম কার্ডসহ আটক ভিওআইপি ব্যবসায়ী

প্রকাশিত : ০৫:৩৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

তথ্য পাচার ও অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যবসার অভিযোগে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় সিম কার্ডসহ বাবুল হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক বাবুল হোসেন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার নোয়ালি গ্রামের মোহাম্মদ চাঁদ আলী বিশ্বাসের ছেলে।

বাবুল বর্তমানে যশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড কাঁচা বাজার মসজিদ গলির খন্দকার মিলনের বাড়ির ভাড়াটিয়া। ওই ভাড়া বাসায় বসে তিনি অবৈধ ভিওআইপির ব্যবসা করতেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, রোববার দিবাগত গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ যশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাজার সমজিদ গলির খন্দকার মিলনের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় বাবুলকে আটক করা হয় এবং দুজন পালিয়ে যান।

পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন জানান, বাবুল হোসেন বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন তথ্য ভারতসহ বহির্বিশ্বে অবৈধভাবে ভিওআইপির মাধ্যমে পাচার করে আসছিল। সরকারি ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তিনি এই ব্যবসার চালিয়ে যাচ্ছিলেন। ভারত থেকে অবৈধ পথে বিভিন্ন কোম্পানির মোবাইল সিম কার্ড দেশে এনে ব্যবসা করছিলেন। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়েছে। সোমবার বাবুল হোসেনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।