ঢাকা ০৮:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীতে ‘দেশীয় জাতের চেয়ে বিদেশী প্রজাতের পশুপাখীর স্টল ছিল বেশী’

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৬:৫২:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
  • ১ বার দেখা হয়েছে

দেবীদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:

কুমিল্লার দেবীদ্বারে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রণিসম্পদ প্রদর্শনীতে দেশী জাতের চেয়ে বিদেশী জাতের পশু- পাখীর স্টল ছিল বেশী।
‘দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি; প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’- এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের আয়োজনে এবং প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি) এর সহযোগিতায় দেবীদ্বার রেয়াজ উদ্দিন পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।


দেশী প্রজাতীর চেয়ে বিদেশী পশু- পাখীর মধ্যে রয়েছে ফ্রিজিয়ান হলেস্টি, জাসরি গরু, পাঞ্জাবী, তোতাপুরি রাম ছাগল, জার্মান সেফার্ড কুকুর, ফার্সিয়ান বিড়াল, টাইগার, ব্রয়লার, সোনালী মোরগী। বাজিঘর-কুয়েল, লাভবার্ডসহ বিভিন্ন বিদেশী ও দেশী পশুপাখীর মেলা দর্শকদের মন কাড়ে। এছাড়াও বিভিন্ন ঔষধ, ঘাস, ও যন্ত্রাংশসহ মেলায়৩০ টি ষ্টল ছিল।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোঃ নাজমুল হোসেন’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা পরিষদ প্রশাসক রাকিবুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও পৌর প্রশাসক মোঃ ফয়সল উদ্দিন, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুব্রত গোস্বামী, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম আতিকুর রহমান বাশার।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, হাফেজ রেজাউল করিম, বিপ্লব কুমার, কামরুল হোসেন প্রমূখ।


বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, খামারী ও কৃষকদের পশুপাখি পালনে উদ্বুদ্ধ করতে এবং নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করতে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়। যা দেখে মানুষ পশুপালনে উদ্ভোদ্ধ হবে। প্রাণীদের যেকোনো সমস্যা নিয়ে উপজেলা ভেটেনারি হাসপাতালে যোগাযোগের মাধ্যমে সেবা নেয়ার জন্য খামারীদের আহ্বান জানানো হয়েছে।
বক্তারা আরো বলেন, পশুপাখীর খামারের মাধ্যমে আমাদের বেকারত্বের অবসান ও গ্রামীণ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, আমিষ জাতীয় খাদ্যসংকট নিরসন হচ্ছে।
উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে নানান জাতের গরু, মহিস, ছাগল, ভেরা, কুকুর, বিড়াল, হাঁস, মুরগি, কবুতর ও পশুপাখি নিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ করেছেন খামারি, উদ্যোক্তা, পশু ও প্রাণিপ্রেমীরা। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদ ও পুরস্কার বিতরণ করেন আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ। দিনব্যাপী প্রদর্শনী দেখতে ভিড় জমায় বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানান শ্রেণীপেশার মানুষ।

কারখানা দ্রুত চালুর দাবিতে উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিকদের গণস্বাক্ষর কর্মসূচি

জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীতে ‘দেশীয় জাতের চেয়ে বিদেশী প্রজাতের পশুপাখীর স্টল ছিল বেশী’

প্রকাশিত : ০৬:৫২:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

দেবীদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:

কুমিল্লার দেবীদ্বারে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রণিসম্পদ প্রদর্শনীতে দেশী জাতের চেয়ে বিদেশী জাতের পশু- পাখীর স্টল ছিল বেশী।
‘দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি; প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’- এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের আয়োজনে এবং প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি) এর সহযোগিতায় দেবীদ্বার রেয়াজ উদ্দিন পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।


দেশী প্রজাতীর চেয়ে বিদেশী পশু- পাখীর মধ্যে রয়েছে ফ্রিজিয়ান হলেস্টি, জাসরি গরু, পাঞ্জাবী, তোতাপুরি রাম ছাগল, জার্মান সেফার্ড কুকুর, ফার্সিয়ান বিড়াল, টাইগার, ব্রয়লার, সোনালী মোরগী। বাজিঘর-কুয়েল, লাভবার্ডসহ বিভিন্ন বিদেশী ও দেশী পশুপাখীর মেলা দর্শকদের মন কাড়ে। এছাড়াও বিভিন্ন ঔষধ, ঘাস, ও যন্ত্রাংশসহ মেলায়৩০ টি ষ্টল ছিল।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোঃ নাজমুল হোসেন’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা পরিষদ প্রশাসক রাকিবুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও পৌর প্রশাসক মোঃ ফয়সল উদ্দিন, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুব্রত গোস্বামী, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম আতিকুর রহমান বাশার।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, হাফেজ রেজাউল করিম, বিপ্লব কুমার, কামরুল হোসেন প্রমূখ।


বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, খামারী ও কৃষকদের পশুপাখি পালনে উদ্বুদ্ধ করতে এবং নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করতে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়। যা দেখে মানুষ পশুপালনে উদ্ভোদ্ধ হবে। প্রাণীদের যেকোনো সমস্যা নিয়ে উপজেলা ভেটেনারি হাসপাতালে যোগাযোগের মাধ্যমে সেবা নেয়ার জন্য খামারীদের আহ্বান জানানো হয়েছে।
বক্তারা আরো বলেন, পশুপাখীর খামারের মাধ্যমে আমাদের বেকারত্বের অবসান ও গ্রামীণ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, আমিষ জাতীয় খাদ্যসংকট নিরসন হচ্ছে।
উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে নানান জাতের গরু, মহিস, ছাগল, ভেরা, কুকুর, বিড়াল, হাঁস, মুরগি, কবুতর ও পশুপাখি নিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ করেছেন খামারি, উদ্যোক্তা, পশু ও প্রাণিপ্রেমীরা। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদ ও পুরস্কার বিতরণ করেন আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ। দিনব্যাপী প্রদর্শনী দেখতে ভিড় জমায় বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানান শ্রেণীপেশার মানুষ।