ঢাকা ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫

ঝিনাইদহে একাধিক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ, কলেজশিক্ষক বহিষ্কার

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:৩১:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ১ বার দেখা হয়েছে

তিন ছাত্রীকে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের অভিযোগে ঝিনাইদহে এক কলেজশিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ভুক্তভোগী ছাত্রীসহ অন্তত ১৬ জন শিক্ষার্থীর লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর ওই শিক্ষককে বহিষ্কার করে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম নজরুল ইসলাম (৪৯)। তিনি সদর উপজেলার এমএ খালেক মহাবিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক।বুধবার (৪ ডিসেম্বর) এক জরুরি সভা শেষে এই বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়। কলেজের অধ্যক্ষ মো. ওলিয়ার রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষক নজরুল ইসলাম বলেন, আমার মোবাইল ফোনটি হ্যাক হয়েছে। যে কারণে এরকম মেসেজ ছাত্রীদের কাছে চলে গিয়েছে। দীর্ঘ ৪/৫ মাস ধরে মোবাইল ফোন হ্যাক হয়ে থাকে কিভাবে, এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোনকল কেটে দেন।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসনে আরা বলেন, কলেজ কর্তৃপক্ষ আমাকে এ বিষয়ে মৌখিকভাবে জানিয়েছে। অভিযোগটি অত্যন্ত গুরুতর। কলেজ অধ্যক্ষকে লিখিত অভিযোগের কপি ইউএনও অফিসে জমা দিতে বলেছি। লিখিত অভিযোগ হাতে পাওয়া মাত্রই আমরা যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এ ব্যাপারে জেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসকেও অবহিত করা হবে।

ঝিনাইদহে একাধিক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ, কলেজশিক্ষক বহিষ্কার

প্রকাশিত : ১০:৩১:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৫

তিন ছাত্রীকে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের অভিযোগে ঝিনাইদহে এক কলেজশিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ভুক্তভোগী ছাত্রীসহ অন্তত ১৬ জন শিক্ষার্থীর লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর ওই শিক্ষককে বহিষ্কার করে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম নজরুল ইসলাম (৪৯)। তিনি সদর উপজেলার এমএ খালেক মহাবিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক।বুধবার (৪ ডিসেম্বর) এক জরুরি সভা শেষে এই বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়। কলেজের অধ্যক্ষ মো. ওলিয়ার রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষক নজরুল ইসলাম বলেন, আমার মোবাইল ফোনটি হ্যাক হয়েছে। যে কারণে এরকম মেসেজ ছাত্রীদের কাছে চলে গিয়েছে। দীর্ঘ ৪/৫ মাস ধরে মোবাইল ফোন হ্যাক হয়ে থাকে কিভাবে, এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোনকল কেটে দেন।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসনে আরা বলেন, কলেজ কর্তৃপক্ষ আমাকে এ বিষয়ে মৌখিকভাবে জানিয়েছে। অভিযোগটি অত্যন্ত গুরুতর। কলেজ অধ্যক্ষকে লিখিত অভিযোগের কপি ইউএনও অফিসে জমা দিতে বলেছি। লিখিত অভিযোগ হাতে পাওয়া মাত্রই আমরা যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এ ব্যাপারে জেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসকেও অবহিত করা হবে।