ঢাকা ১২:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫

গাজায় ৫০ কোটির বেশি ধ্বংসস্তূপ সরাতে লাগবে ২১ বছর!

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:১৪:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৫৭ বার দেখা হয়েছে

ইসরাইলি বাহিনীর দীর্ঘ আগ্রাসনে গাজায় সৃষ্ট ৫০ কোটির বেশি ধ্বংসস্তূপ সরাতে সময় লাগবে প্রায় ২১ বছর। খরচ হবে ৫০ কোটি ডলার। এমনকি থেমে গেছে উপত্যকাটির আগামী ৬৯ বছরের উন্নয়ন ও সম্ভাবনা। এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘ।

দীর্ঘ ১৫ মাসের ইসরাইলি আগ্রাসনে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে পুরো উপত্যকা। এসব ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজে নেমেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন তারা।

তারা বলছেন, বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ শহরের প্রধান রাস্তাগুলো পুনরায় চালু করা। যান চলাচলের জন্য প্রশস্ত রাস্তা তৈরির চেষ্টা চলছে। আপাতত শুধু ধ্বংসাবশেষ সরানো কাজ চলছে, কিন্তু রাস্তা পুরোপুরি পরিষ্কার হচ্ছে না। ভারী যন্ত্রপাতি ছাড়া কাজ করা অসম্ভব।

আগামী ১০ দিনের মধ্যে শহরটির রাস্তা-ঘাট পরিষ্কারের পরিকল্পনা করছে কর্তৃপক্ষ। তবে রাফার ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন শহরটির মেয়র।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমরা শহরের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পুরোপুরি বুঝতে পারছি না। সব কিছু ঠিকঠাক মতো এগোলে দ্রুত পানি সরবরাহ ব্যবস্থা এবং যোগাযোগ উন্নয়নের কাজ করা হবে।

বাউফলে ইউএনও’র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল বাউফল!

গাজায় ৫০ কোটির বেশি ধ্বংসস্তূপ সরাতে লাগবে ২১ বছর!

প্রকাশিত : ০৭:১৪:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫

ইসরাইলি বাহিনীর দীর্ঘ আগ্রাসনে গাজায় সৃষ্ট ৫০ কোটির বেশি ধ্বংসস্তূপ সরাতে সময় লাগবে প্রায় ২১ বছর। খরচ হবে ৫০ কোটি ডলার। এমনকি থেমে গেছে উপত্যকাটির আগামী ৬৯ বছরের উন্নয়ন ও সম্ভাবনা। এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘ।

দীর্ঘ ১৫ মাসের ইসরাইলি আগ্রাসনে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে পুরো উপত্যকা। এসব ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজে নেমেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন তারা।

তারা বলছেন, বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ শহরের প্রধান রাস্তাগুলো পুনরায় চালু করা। যান চলাচলের জন্য প্রশস্ত রাস্তা তৈরির চেষ্টা চলছে। আপাতত শুধু ধ্বংসাবশেষ সরানো কাজ চলছে, কিন্তু রাস্তা পুরোপুরি পরিষ্কার হচ্ছে না। ভারী যন্ত্রপাতি ছাড়া কাজ করা অসম্ভব।

আগামী ১০ দিনের মধ্যে শহরটির রাস্তা-ঘাট পরিষ্কারের পরিকল্পনা করছে কর্তৃপক্ষ। তবে রাফার ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন শহরটির মেয়র।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমরা শহরের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পুরোপুরি বুঝতে পারছি না। সব কিছু ঠিকঠাক মতো এগোলে দ্রুত পানি সরবরাহ ব্যবস্থা এবং যোগাযোগ উন্নয়নের কাজ করা হবে।