ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

‘কোরবানিতে সাড়ে ২০ লাখ ৬৮ হাজার পশু বেশি থাকতে পারে’

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৫:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫
  • ১১৫ বার দেখা হয়েছে

এবারের কোরবানির ঈদে চাহিদার তুলনায় সাড়ে ২০ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৫টি পশু উদ্বৃত্ত থাকবে বলে আশা করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।

মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার (৪ মে) দুপুরে আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উদযাপন উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোরবানির পশুর অবাধ চলাচল ও পরিবহন নিশ্চিতকল্পে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, এ বছর কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৭টি। এর মধ্যে ৫৬ লাখ দুই হাজার ৯০৫টি গরু-মহিষ, ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার ৯২০টি ছাগল-ভেড়া এবং ৫ হাজার ৫১২টি অন্যান্য প্রজাতিসহ প্রায় ২০ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৫টি গবাদিপশুর উদ্বৃত্ত থাকবে।

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, দেশে চাহিদার চেয়ে বেশি গবাদি পশু থাকায় চলতি বছরে কোরবানি ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না।

অবৈধ পথে কোনোভাবেই গবাদি পশু প্রবেশ করতে দেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজ থেকেই গবাদি পশুর অবৈধ অনুপ্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।

কোরবানির পশু সরবরাহের জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা থাকবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, চলতি বছর উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিশেষ ট্রেনে করে পশু সরবরাহ করা হবে। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের আওতায় ১৯টি পশুর হাটে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে ২০টি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম ও দুটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে।

তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল আযহা সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের একটি অন্যতম ধর্মীয় উৎসব। এ উৎসবের অন্যতম উদ্দেশ্য পবাদিপশু কোরবানি। কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য সারা দেশে পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং কোরবানির পশুর অবাধ পরিবহন নিশ্চিতকরণ প্রয়োজন। এছাড়া নীরোগ ও স্বাস্থ্যবান পশুর ক্রয়-বিক্রয় এবং স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশু কোরবানি করা প্রয়োজন।

সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) তোফাজ্জেল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

বাউফলে ইউএনও’র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল বাউফল!

‘কোরবানিতে সাড়ে ২০ লাখ ৬৮ হাজার পশু বেশি থাকতে পারে’

প্রকাশিত : ০৫:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

এবারের কোরবানির ঈদে চাহিদার তুলনায় সাড়ে ২০ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৫টি পশু উদ্বৃত্ত থাকবে বলে আশা করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।

মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার (৪ মে) দুপুরে আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উদযাপন উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোরবানির পশুর অবাধ চলাচল ও পরিবহন নিশ্চিতকল্পে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, এ বছর কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৭টি। এর মধ্যে ৫৬ লাখ দুই হাজার ৯০৫টি গরু-মহিষ, ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার ৯২০টি ছাগল-ভেড়া এবং ৫ হাজার ৫১২টি অন্যান্য প্রজাতিসহ প্রায় ২০ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৫টি গবাদিপশুর উদ্বৃত্ত থাকবে।

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, দেশে চাহিদার চেয়ে বেশি গবাদি পশু থাকায় চলতি বছরে কোরবানি ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না।

অবৈধ পথে কোনোভাবেই গবাদি পশু প্রবেশ করতে দেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজ থেকেই গবাদি পশুর অবৈধ অনুপ্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।

কোরবানির পশু সরবরাহের জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা থাকবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, চলতি বছর উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিশেষ ট্রেনে করে পশু সরবরাহ করা হবে। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের আওতায় ১৯টি পশুর হাটে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে ২০টি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম ও দুটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে।

তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল আযহা সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের একটি অন্যতম ধর্মীয় উৎসব। এ উৎসবের অন্যতম উদ্দেশ্য পবাদিপশু কোরবানি। কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য সারা দেশে পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং কোরবানির পশুর অবাধ পরিবহন নিশ্চিতকরণ প্রয়োজন। এছাড়া নীরোগ ও স্বাস্থ্যবান পশুর ক্রয়-বিক্রয় এবং স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশু কোরবানি করা প্রয়োজন।

সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) তোফাজ্জেল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।