ঢাকা ০১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি একটি মহৎ অঙ্গীকার : পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাক্‌মা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১১:২০:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৩ বার দেখা হয়েছে

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাক্‌মা পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৮তম বছরপূর্তি উপলক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্বস্তরের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, এই চুক্তি কেবল একটি রাজনৈতিক সমঝোতা নয়, এটি দেশের সংবিধানের আওতায় বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার প্রতি পূর্ণ আনুগত্য রেখে শান্তি, সহাবস্থান এবং ন্যায্যতার নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত একটি মহৎ অঙ্গীকার।

মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকায় বেইলি রোডের পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স অডিটোরিয়ামে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চলা সংঘাতময় সমস্যার সমাধান করাই এই চুক্তির প্রক্রিয়া। এ চুক্তি পার্বত্য চট্টগ্রামবাসী ও সরকারের মধ্যে একটি বোঝাপড়া, যা সবার জন্য একটি ইতিবাচক দিক।

সুপ্রদীপ চাক্‌মা বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলে আধুনিক ই-লার্নিং সুবিধা পৌঁছানো এবং সমতাভিত্তিক জীবনমান উন্নয়নে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ১ লাখ ৫ হাজার সোলার প্যানেল বিতরণ করা হয়েছে এবং আরো বিতরণের প্রয়োজন রয়েছে।

তিনি ‘সোশাল পুলিশিং’ বাস্তবায়নের আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে নেগোসিয়েশন নিয়ে আলোচনা না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল খালেক বলেন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। তিনি দ্রুত ভোটের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম তিন জেলা পরিষদে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার দিকে এগোনোর কথা জানান।

সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন– পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. রাশিদা ফেরদৌস, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য গৌতম কুমার চাকমা।

প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি একটি মহৎ অঙ্গীকার : পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাক্‌মা

প্রকাশিত : ১১:২০:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাক্‌মা পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৮তম বছরপূর্তি উপলক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্বস্তরের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, এই চুক্তি কেবল একটি রাজনৈতিক সমঝোতা নয়, এটি দেশের সংবিধানের আওতায় বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার প্রতি পূর্ণ আনুগত্য রেখে শান্তি, সহাবস্থান এবং ন্যায্যতার নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত একটি মহৎ অঙ্গীকার।

মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকায় বেইলি রোডের পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স অডিটোরিয়ামে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চলা সংঘাতময় সমস্যার সমাধান করাই এই চুক্তির প্রক্রিয়া। এ চুক্তি পার্বত্য চট্টগ্রামবাসী ও সরকারের মধ্যে একটি বোঝাপড়া, যা সবার জন্য একটি ইতিবাচক দিক।

সুপ্রদীপ চাক্‌মা বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলে আধুনিক ই-লার্নিং সুবিধা পৌঁছানো এবং সমতাভিত্তিক জীবনমান উন্নয়নে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ১ লাখ ৫ হাজার সোলার প্যানেল বিতরণ করা হয়েছে এবং আরো বিতরণের প্রয়োজন রয়েছে।

তিনি ‘সোশাল পুলিশিং’ বাস্তবায়নের আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে নেগোসিয়েশন নিয়ে আলোচনা না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল খালেক বলেন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। তিনি দ্রুত ভোটের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম তিন জেলা পরিষদে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার দিকে এগোনোর কথা জানান।

সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন– পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. রাশিদা ফেরদৌস, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য গৌতম কুমার চাকমা।