ঢাকা ০১:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫

কৃষি উন্নয়নে ও খাদ্য নিরাপত্তা গ্রিস-বাংলাদেশ বৈঠক

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:৪৫:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
  • ৩৭ বার দেখা হয়েছে

গ্রিসের কৃষি উন্নয়ন ও খাদ্য বিষয়ক উপমন্ত্রী দিয়োনিসিস স্তামেনিতিসের সঙ্গে গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনার বৈঠক হয়েছে।

 

মঙ্গলবার (২৪ জুন) স্থানীয় সময় সকালে উপমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উভয় দেশ কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে সহযোগিতা জোরদারের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।

 

এসময় মূলত খাদ্য নিরাপত্তা, টেকসই কৃষি ও কৃষি ব্যবস্থার প্রযুক্তিগত আধুনিকায়নকে কেন্দ্র করে বাণিজ্যিক ও কারিগরি সম্পর্ক শক্তিশালী করার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়। দুই দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যৌথ কার্যক্রম, প্রযুক্তি ও জ্ঞানের আদান-প্রদান এবং কৃষি সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক মেলা ও ফোরামে একসঙ্গে অংশগ্রহণের বিষয়েও প্রস্তাব উপস্থাপিত হয়। এ ছাড়াও মানবসম্পদ খাতে সহযোগিতার সম্ভাবনাও আলোচনায় উঠে আসে।

বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে কৃষি ও খাদ্য খাতে পারস্পরিক লাভজনক সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি এই লক্ষ্য অর্জনে ভবিষ্যতে গঠনমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারেও উভয়পক্ষ একমত পোষণ করে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কৃষি উন্নয়নে ও খাদ্য নিরাপত্তা গ্রিস-বাংলাদেশ বৈঠক

প্রকাশিত : ০৮:৪৫:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫

গ্রিসের কৃষি উন্নয়ন ও খাদ্য বিষয়ক উপমন্ত্রী দিয়োনিসিস স্তামেনিতিসের সঙ্গে গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনার বৈঠক হয়েছে।

 

মঙ্গলবার (২৪ জুন) স্থানীয় সময় সকালে উপমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উভয় দেশ কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে সহযোগিতা জোরদারের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।

 

এসময় মূলত খাদ্য নিরাপত্তা, টেকসই কৃষি ও কৃষি ব্যবস্থার প্রযুক্তিগত আধুনিকায়নকে কেন্দ্র করে বাণিজ্যিক ও কারিগরি সম্পর্ক শক্তিশালী করার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়। দুই দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যৌথ কার্যক্রম, প্রযুক্তি ও জ্ঞানের আদান-প্রদান এবং কৃষি সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক মেলা ও ফোরামে একসঙ্গে অংশগ্রহণের বিষয়েও প্রস্তাব উপস্থাপিত হয়। এ ছাড়াও মানবসম্পদ খাতে সহযোগিতার সম্ভাবনাও আলোচনায় উঠে আসে।

বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে কৃষি ও খাদ্য খাতে পারস্পরিক লাভজনক সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি এই লক্ষ্য অর্জনে ভবিষ্যতে গঠনমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারেও উভয়পক্ষ একমত পোষণ করে।