ঢাকা ০৫:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫

এক হাজতির মৃত্যু ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৩:২৫:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫
  • ২ বার দেখা হয়েছে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। আদনান খন্দকার (৪০) নামে ওই হাজতি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

বুধবার (৬ আগস্ট) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে অসুস্থ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।

হাসপাতালে নিয়ে আসা কারারক্ষী মনিরুল ইসলাম জানান, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দুপুরে অসুস্থ হয়ে পড়েন আদনান খন্দকার। পরে কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে অসুস্থ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে তার মৃত্যু হয়।

তিনি আরও বলেন, আদনান খন্দকার রাজধানীর ভাটারা থানা এলাকায় একটি মামলায় কারাগারে ছিল। তার বাড়ি ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানার কলাকোপা গ্রামে। তার হাজতি নম্বর-২৯৬১৭/২৫।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে। পরে কারা কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করবে।

এক হাজতির মৃত্যু ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে

প্রকাশিত : ০৩:২৫:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। আদনান খন্দকার (৪০) নামে ওই হাজতি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

বুধবার (৬ আগস্ট) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে অসুস্থ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।

হাসপাতালে নিয়ে আসা কারারক্ষী মনিরুল ইসলাম জানান, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দুপুরে অসুস্থ হয়ে পড়েন আদনান খন্দকার। পরে কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে অসুস্থ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে তার মৃত্যু হয়।

তিনি আরও বলেন, আদনান খন্দকার রাজধানীর ভাটারা থানা এলাকায় একটি মামলায় কারাগারে ছিল। তার বাড়ি ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানার কলাকোপা গ্রামে। তার হাজতি নম্বর-২৯৬১৭/২৫।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে। পরে কারা কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করবে।