ঢাকা ০৩:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

ডিএনসিসি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন সুবিধা বাড়াতে কাজ করছে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৪:০৭:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫
  • ৮১ বার দেখা হয়েছে

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব, আর সে লক্ষ্যেই ডিএনসিসি নানা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

বুধবার (১৩ আগস্ট) ডিএনসিসি কনফারেন্স রুমে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

সেমিনারটি যৌথ আয়োজন করে ডিএনসিসি, কো-হ্যাবিট বাংলাদেশ এবং প্ল্যাটফর্ম অব কমিউনিটি অ্যাকশন অ্যান্ড আর্কিটেকচার (পিওসিএএ)।

অনুষ্ঠানে গাবতলী ও মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কমিউনিটির সদস্যরা অংশ নেন। এছাড়া দেশের শীর্ষস্থানীয় নগর পরিকল্পনাবিদ, শিক্ষাবিদ, আইনজীবী, ওয়াটার এইড, হ্যাবিটেট ফর হিউম্যানিটি, ব্লাস্ট, গ্রামবাংলা উন্নয়ন কমিটি, ভূমিজ, নগর আবাদসহ বিভিন্ন এনজিও ও আবাসন অধিকার আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারে যোগ দিয়েছেন- ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারাল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এ বি এম সামসুল আলমসহ ডিএনসিসির সব বিভাগীয় প্রধান।

মোহাম্মদ এজাজ বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নগরজীবনের অপরিহার্য অংশ এবং নিরাপদ আবাসন তাদের মৌলিক অধিকার। কমিউনিটি-নেতৃত্বাধীন আবাসন কেবল নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করে না, বরং নগরের আর্থিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত উন্নয়নেও ভূমিকা রাখে।

সেমিনারে মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের নিজস্ব বসতির ম্যাপিং ও উন্নয়ন পরিকল্পনা উপস্থাপন করে সম্মিলিতভাবে আবাসন সমস্যার টেকসই সমাধানের ওপর গুরুত্ব প্রদান করেন প্রশাসক।

বক্তারা বলেন, ন্যায্যতা ও মানবাধিকারের প্রশ্নে প্রচলিত আইন ও নীতিমালার পুনর্বিবেচনা জরুরি। ডিএনসিসি পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং তাদের নিজস্ব প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে বদ্ধপরিকর।

ডিএনসিসি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন সুবিধা বাড়াতে কাজ করছে

প্রকাশিত : ০৪:০৭:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব, আর সে লক্ষ্যেই ডিএনসিসি নানা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

বুধবার (১৩ আগস্ট) ডিএনসিসি কনফারেন্স রুমে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

সেমিনারটি যৌথ আয়োজন করে ডিএনসিসি, কো-হ্যাবিট বাংলাদেশ এবং প্ল্যাটফর্ম অব কমিউনিটি অ্যাকশন অ্যান্ড আর্কিটেকচার (পিওসিএএ)।

অনুষ্ঠানে গাবতলী ও মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কমিউনিটির সদস্যরা অংশ নেন। এছাড়া দেশের শীর্ষস্থানীয় নগর পরিকল্পনাবিদ, শিক্ষাবিদ, আইনজীবী, ওয়াটার এইড, হ্যাবিটেট ফর হিউম্যানিটি, ব্লাস্ট, গ্রামবাংলা উন্নয়ন কমিটি, ভূমিজ, নগর আবাদসহ বিভিন্ন এনজিও ও আবাসন অধিকার আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারে যোগ দিয়েছেন- ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারাল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এ বি এম সামসুল আলমসহ ডিএনসিসির সব বিভাগীয় প্রধান।

মোহাম্মদ এজাজ বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নগরজীবনের অপরিহার্য অংশ এবং নিরাপদ আবাসন তাদের মৌলিক অধিকার। কমিউনিটি-নেতৃত্বাধীন আবাসন কেবল নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করে না, বরং নগরের আর্থিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত উন্নয়নেও ভূমিকা রাখে।

সেমিনারে মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের নিজস্ব বসতির ম্যাপিং ও উন্নয়ন পরিকল্পনা উপস্থাপন করে সম্মিলিতভাবে আবাসন সমস্যার টেকসই সমাধানের ওপর গুরুত্ব প্রদান করেন প্রশাসক।

বক্তারা বলেন, ন্যায্যতা ও মানবাধিকারের প্রশ্নে প্রচলিত আইন ও নীতিমালার পুনর্বিবেচনা জরুরি। ডিএনসিসি পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং তাদের নিজস্ব প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে বদ্ধপরিকর।