ঢাকা ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

ডিএনসিসি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন সুবিধা বাড়াতে কাজ করছে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৪:০৭:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫
  • ৭৯ বার দেখা হয়েছে

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব, আর সে লক্ষ্যেই ডিএনসিসি নানা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

বুধবার (১৩ আগস্ট) ডিএনসিসি কনফারেন্স রুমে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

সেমিনারটি যৌথ আয়োজন করে ডিএনসিসি, কো-হ্যাবিট বাংলাদেশ এবং প্ল্যাটফর্ম অব কমিউনিটি অ্যাকশন অ্যান্ড আর্কিটেকচার (পিওসিএএ)।

অনুষ্ঠানে গাবতলী ও মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কমিউনিটির সদস্যরা অংশ নেন। এছাড়া দেশের শীর্ষস্থানীয় নগর পরিকল্পনাবিদ, শিক্ষাবিদ, আইনজীবী, ওয়াটার এইড, হ্যাবিটেট ফর হিউম্যানিটি, ব্লাস্ট, গ্রামবাংলা উন্নয়ন কমিটি, ভূমিজ, নগর আবাদসহ বিভিন্ন এনজিও ও আবাসন অধিকার আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারে যোগ দিয়েছেন- ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারাল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এ বি এম সামসুল আলমসহ ডিএনসিসির সব বিভাগীয় প্রধান।

মোহাম্মদ এজাজ বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নগরজীবনের অপরিহার্য অংশ এবং নিরাপদ আবাসন তাদের মৌলিক অধিকার। কমিউনিটি-নেতৃত্বাধীন আবাসন কেবল নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করে না, বরং নগরের আর্থিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত উন্নয়নেও ভূমিকা রাখে।

সেমিনারে মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের নিজস্ব বসতির ম্যাপিং ও উন্নয়ন পরিকল্পনা উপস্থাপন করে সম্মিলিতভাবে আবাসন সমস্যার টেকসই সমাধানের ওপর গুরুত্ব প্রদান করেন প্রশাসক।

বক্তারা বলেন, ন্যায্যতা ও মানবাধিকারের প্রশ্নে প্রচলিত আইন ও নীতিমালার পুনর্বিবেচনা জরুরি। ডিএনসিসি পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং তাদের নিজস্ব প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে বদ্ধপরিকর।

রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান বনানীতে

ডিএনসিসি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আবাসন সুবিধা বাড়াতে কাজ করছে

প্রকাশিত : ০৪:০৭:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব, আর সে লক্ষ্যেই ডিএনসিসি নানা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

বুধবার (১৩ আগস্ট) ডিএনসিসি কনফারেন্স রুমে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

সেমিনারটি যৌথ আয়োজন করে ডিএনসিসি, কো-হ্যাবিট বাংলাদেশ এবং প্ল্যাটফর্ম অব কমিউনিটি অ্যাকশন অ্যান্ড আর্কিটেকচার (পিওসিএএ)।

অনুষ্ঠানে গাবতলী ও মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কমিউনিটির সদস্যরা অংশ নেন। এছাড়া দেশের শীর্ষস্থানীয় নগর পরিকল্পনাবিদ, শিক্ষাবিদ, আইনজীবী, ওয়াটার এইড, হ্যাবিটেট ফর হিউম্যানিটি, ব্লাস্ট, গ্রামবাংলা উন্নয়ন কমিটি, ভূমিজ, নগর আবাদসহ বিভিন্ন এনজিও ও আবাসন অধিকার আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারে যোগ দিয়েছেন- ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারাল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এ বি এম সামসুল আলমসহ ডিএনসিসির সব বিভাগীয় প্রধান।

মোহাম্মদ এজাজ বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নগরজীবনের অপরিহার্য অংশ এবং নিরাপদ আবাসন তাদের মৌলিক অধিকার। কমিউনিটি-নেতৃত্বাধীন আবাসন কেবল নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করে না, বরং নগরের আর্থিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত উন্নয়নেও ভূমিকা রাখে।

সেমিনারে মিরপুরের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের নিজস্ব বসতির ম্যাপিং ও উন্নয়ন পরিকল্পনা উপস্থাপন করে সম্মিলিতভাবে আবাসন সমস্যার টেকসই সমাধানের ওপর গুরুত্ব প্রদান করেন প্রশাসক।

বক্তারা বলেন, ন্যায্যতা ও মানবাধিকারের প্রশ্নে প্রচলিত আইন ও নীতিমালার পুনর্বিবেচনা জরুরি। ডিএনসিসি পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং তাদের নিজস্ব প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে বদ্ধপরিকর।