ঢাকা ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গঠনতন্ত্র ও সংবিধি প্রণয়নে কমিটি

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:০৯:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫৬ বার দেখা হয়েছে

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ (ইকসু) নির্বাচনের গঠনতন্ত্র ও সংবিধি প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটিকে যত দ্রুত সম্ভব ইকসুর সংবিধি ও গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

১১ সদস্যবিশিষ্ট এ কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানকে। কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন-ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আলীনূর রহমান, দা’ওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. শহীদ মুহাম্মদ রেজওয়ান, আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. তোজাম্মেল হোসেন, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. নজিবুল হক, আল-হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান ও অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তফা আরীফ।

কমিটির বাইরের সদস্যরা হলেন-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. একরামুল হক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জাফর উল্লাহ তালুকদার ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার ইমাম হোসেন সিডনী।

কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, ইকসু গঠনতন্ত্র প্রণয়ন কমিটিতে আমাকে আহ্বায়ক করা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের মাধ্যমে জেনেছি। এখনো অফিসিয়ালি কোনো চিঠি হাতে পাইনি। শনিবার ক্যাম্পাসে ফিরে চিঠিটি দেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করব।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সমন্বয়ক মোখলেছুর রহমান সুইট বলেন, ইকসু সব ইবিয়ানদের প্রাণের দাবি। দীর্ঘদিন ধরে আমরা ইকসু নিয়ে কথা বলে আসছি। সবশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে ‘মুভমেন্ট ফর ইকসু’ গঠন করেছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাই, দেরিতে হলেও কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ গঠনের জন্য সংবিধি প্রণয়ন কমিটি গঠন করেছে। আশা করি, খুব দ্রুতই ইকসু বাস্তবায়ন হবে। এটি বাস্তবায়িত হলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যোগ্য নেতৃত্ব উঠে আসবে এবং জাতীয় পর্যায়েও তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গঠনতন্ত্র ও সংবিধি প্রণয়নে কমিটি

প্রকাশিত : ০৯:০৯:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ (ইকসু) নির্বাচনের গঠনতন্ত্র ও সংবিধি প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটিকে যত দ্রুত সম্ভব ইকসুর সংবিধি ও গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

১১ সদস্যবিশিষ্ট এ কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানকে। কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন-ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আলীনূর রহমান, দা’ওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. শহীদ মুহাম্মদ রেজওয়ান, আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. তোজাম্মেল হোসেন, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. নজিবুল হক, আল-হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান ও অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তফা আরীফ।

কমিটির বাইরের সদস্যরা হলেন-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. একরামুল হক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জাফর উল্লাহ তালুকদার ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার ইমাম হোসেন সিডনী।

কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, ইকসু গঠনতন্ত্র প্রণয়ন কমিটিতে আমাকে আহ্বায়ক করা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের মাধ্যমে জেনেছি। এখনো অফিসিয়ালি কোনো চিঠি হাতে পাইনি। শনিবার ক্যাম্পাসে ফিরে চিঠিটি দেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করব।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সমন্বয়ক মোখলেছুর রহমান সুইট বলেন, ইকসু সব ইবিয়ানদের প্রাণের দাবি। দীর্ঘদিন ধরে আমরা ইকসু নিয়ে কথা বলে আসছি। সবশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে ‘মুভমেন্ট ফর ইকসু’ গঠন করেছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাই, দেরিতে হলেও কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ গঠনের জন্য সংবিধি প্রণয়ন কমিটি গঠন করেছে। আশা করি, খুব দ্রুতই ইকসু বাস্তবায়ন হবে। এটি বাস্তবায়িত হলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যোগ্য নেতৃত্ব উঠে আসবে এবং জাতীয় পর্যায়েও তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।