ঢাকা ০৬:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জেমকন গ্রুপের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে ২ মামলার অনুমোদন

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৪:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১৪ বার দেখা হয়েছে

প্রায় ১১৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১২৫ কোটি টাকা সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগে জেমকন গ্রুপের পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আনিস আহমেদ এবং তার ভাই পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদের বিরুদ্ধে পৃথক দুই মামলা দায়েরের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।

মামলার এজাহারে প্রথম মামলায় কাজী আনিস আহমেদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকা সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া, তার নিজ নামে ২০টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৭৯ কোটি ১৪ লাখ ৪৭ হাজার ৯৫৬ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

অন্যদিকে দ্বিতীয় মামলায় পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৩২ কোটি ৬৬ লাখ ১৬ হাজার ২৪৪ টাকা সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া, তার নিজ নামে ১৪টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৭৪ কোটি ৭৮ লাখ ৭৮ হাজার ১২৭ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

দুই আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

জেমকন গ্রুপের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে ২ মামলার অনুমোদন

প্রকাশিত : ০৪:২৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

প্রায় ১১৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১২৫ কোটি টাকা সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগে জেমকন গ্রুপের পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আনিস আহমেদ এবং তার ভাই পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদের বিরুদ্ধে পৃথক দুই মামলা দায়েরের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।

মামলার এজাহারে প্রথম মামলায় কাজী আনিস আহমেদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকা সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া, তার নিজ নামে ২০টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৭৯ কোটি ১৪ লাখ ৪৭ হাজার ৯৫৬ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

অন্যদিকে দ্বিতীয় মামলায় পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৩২ কোটি ৬৬ লাখ ১৬ হাজার ২৪৪ টাকা সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া, তার নিজ নামে ১৪টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৭৪ কোটি ৭৮ লাখ ৭৮ হাজার ১২৭ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

দুই আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।