ঢাকা ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

বগুড়ায় সারজিস আলমের সভা স্থলে ককটেল হামলা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:৪৫:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
  • ২ বার দেখা হয়েছে

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সভাস্থলে ককটেল হামলা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, জয়পুরহাটে সমন্বয় সভা শেষ করে বগুড়ায় আসেন সারজিস আলম। প্রথমে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন, তারপর জেলা পরিষদে আয়োজিত সমন্বয় সভায় যোগ দেন।

এর কিছুক্ষণ পরই জেলা পরিষদের পেছনে করতোয়া নদীর পাশ থেকে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এর মধ্যে একটি ককটেল জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে বিস্ফোরিত হয়। আরেকটি ককটেল অবিস্ফোরিত থেকে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। অবিস্ফোরিত ককটেলটি উদ্ধার করেন তারা।

বগুড়া জেলা এনসিপির নেতা শওকত ইমরান বলেন, আজকের প্রোগ্রাম পূর্বনির্ধারিত ছিল। বিকেল ৩টায় সারজিস আলম জেলা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষে সমন্বয় সভায় যোগ দিতে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে আসেন। ঠিক সভা শুরু হওয়ার আগমুহূর্তেই হামলা চালানো হয়। এখনো আমরা দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করতে পারিনি।

এ বিষয়ে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, আমরা মনে করি এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আগামীর বাংলাদেশ ও জনগণ একটা অস্থিতিশীল অবস্থার দিকে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ও প্রশাসনকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান করছি। এখানে যারা জড়িত তাদের মুখোশ, পরিচয় উন্মোচন করতে হবে। তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

বগুড়া সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান বাশির জানান, পুলিশের একাধিক দল তদন্তে কাজ করছে। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

 

বগুড়ায় সারজিস আলমের সভা স্থলে ককটেল হামলা

প্রকাশিত : ০৯:৪৫:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সভাস্থলে ককটেল হামলা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, জয়পুরহাটে সমন্বয় সভা শেষ করে বগুড়ায় আসেন সারজিস আলম। প্রথমে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন, তারপর জেলা পরিষদে আয়োজিত সমন্বয় সভায় যোগ দেন।

এর কিছুক্ষণ পরই জেলা পরিষদের পেছনে করতোয়া নদীর পাশ থেকে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এর মধ্যে একটি ককটেল জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে বিস্ফোরিত হয়। আরেকটি ককটেল অবিস্ফোরিত থেকে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। অবিস্ফোরিত ককটেলটি উদ্ধার করেন তারা।

বগুড়া জেলা এনসিপির নেতা শওকত ইমরান বলেন, আজকের প্রোগ্রাম পূর্বনির্ধারিত ছিল। বিকেল ৩টায় সারজিস আলম জেলা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষে সমন্বয় সভায় যোগ দিতে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে আসেন। ঠিক সভা শুরু হওয়ার আগমুহূর্তেই হামলা চালানো হয়। এখনো আমরা দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করতে পারিনি।

এ বিষয়ে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, আমরা মনে করি এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আগামীর বাংলাদেশ ও জনগণ একটা অস্থিতিশীল অবস্থার দিকে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ও প্রশাসনকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান করছি। এখানে যারা জড়িত তাদের মুখোশ, পরিচয় উন্মোচন করতে হবে। তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

বগুড়া সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান বাশির জানান, পুলিশের একাধিক দল তদন্তে কাজ করছে। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।