ঢাকা ১২:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

পরীক্ষায় ডিভাইস ব্যবহার: পটুয়াখালীতে পরীক্ষার্থীসহ তিনজনের কারাদণ্ড

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:৫৭:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
  • ৪ বার দেখা হয়েছে

পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

পটুয়াখালী সদর উপজেলার শেরেবাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে উপ-খাদ্য পরিদর্শক নিয়োগ পরীক্ষায় অসাধু উপায়ে অংশ নেওয়ার অভিযোগে এক পরীক্ষার্থী ও বিদ্যালয়ের দুই কর্মচারীকে সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী এ দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন পরীক্ষার্থী মো. কামরুল খান (২৮), বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী শহিদ মিয়া ও হিসাব সহকারী আউয়াল হোসেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী বলেন, “পরীক্ষার সময় গুনগুন শব্দ শুনে সন্দেহ হলে এক পরীক্ষার্থীর দেহ তল্লাশি করে ডিভাইস উদ্ধার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বিদ্যালয়ের দুই কর্মচারীর সহযোগিতার কথা স্বীকার করেন। প্রমাণ মেলায় দণ্ডবিধি ১৮৬০ সালের ১২৮ ধারায় তিনজনকেই সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।”

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাহিমা রিমি বলেন, “পরীক্ষা চলাকালে ১৯ নম্বর কক্ষে ডিভাইস ব্যবহারের খবর পেয়ে ম্যাজিস্ট্রেটসহ আমরা সেখানে যাই। অভিযোগের সত্যতা মেলায় ঘটনাস্থলেই সাজা দেওয়া হয়।”

উল্লেখ্য, উপ-খাদ্য পরিদর্শক (১৩তম গ্রেড) পদে বাছাই (এমসিকিউ) পরীক্ষা শনিবার (২৫ অক্টোবর) পটুয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন কেন্দ্রে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

পরীক্ষায় ডিভাইস ব্যবহার: পটুয়াখালীতে পরীক্ষার্থীসহ তিনজনের কারাদণ্ড

পরীক্ষায় ডিভাইস ব্যবহার: পটুয়াখালীতে পরীক্ষার্থীসহ তিনজনের কারাদণ্ড

প্রকাশিত : ০৭:৫৭:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

পটুয়াখালী সদর উপজেলার শেরেবাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে উপ-খাদ্য পরিদর্শক নিয়োগ পরীক্ষায় অসাধু উপায়ে অংশ নেওয়ার অভিযোগে এক পরীক্ষার্থী ও বিদ্যালয়ের দুই কর্মচারীকে সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী এ দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন পরীক্ষার্থী মো. কামরুল খান (২৮), বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী শহিদ মিয়া ও হিসাব সহকারী আউয়াল হোসেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী বলেন, “পরীক্ষার সময় গুনগুন শব্দ শুনে সন্দেহ হলে এক পরীক্ষার্থীর দেহ তল্লাশি করে ডিভাইস উদ্ধার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বিদ্যালয়ের দুই কর্মচারীর সহযোগিতার কথা স্বীকার করেন। প্রমাণ মেলায় দণ্ডবিধি ১৮৬০ সালের ১২৮ ধারায় তিনজনকেই সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।”

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাহিমা রিমি বলেন, “পরীক্ষা চলাকালে ১৯ নম্বর কক্ষে ডিভাইস ব্যবহারের খবর পেয়ে ম্যাজিস্ট্রেটসহ আমরা সেখানে যাই। অভিযোগের সত্যতা মেলায় ঘটনাস্থলেই সাজা দেওয়া হয়।”

উল্লেখ্য, উপ-খাদ্য পরিদর্শক (১৩তম গ্রেড) পদে বাছাই (এমসিকিউ) পরীক্ষা শনিবার (২৫ অক্টোবর) পটুয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন কেন্দ্রে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়।