ঢাকা ০১:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

ডিজিটাল রূপান্তরের প্রধান চালিকাশক্তি তরুণরাই

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:৪২:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫
  • ১৫৫ বার দেখা হয়েছে

তরুণরাই ডিজিটাল রূপান্তরের প্রধান চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।

শনিবার (২৬ জুলাই) ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত এলথ্রিএডি.নেট ডিজিটাল ইনোভেশন সামিট ২০২৫-এ এ কথা বলেন তিনি।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই তরুণ– যারা ডিজিটাল রূপান্তরের প্রধান চালিকাশক্তি। এই জনসম্পদকে দক্ষ ও উৎপাদনশীল করে গড়ে তুলতে সরকার আইসিটি খাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে।

তিনি চলমান উদ্যোগগুলোর মধ্যে আইসিটি অবকাঠামো উন্নয়ন, স্টার্টআপ বিনিয়োগ, সাইবার নিরাপত্তা এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ক্লাউড কম্পিউটিং ও ব্লকচেইন সংক্রান্ত আসন্ন জাতীয় নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করেন।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী জানান, দেশের ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অংশীদারিত্বে ১০টি ইনোভেশন হাব প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বাংলা ভাষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ভাষা মডেল শক্তিশালী করতে বাংলাদেশের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ডিজিটাইজ করার প্রকল্প শুরু হয়েছে।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার বক্তব্যে প্রযুক্তি খাতের নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান, গবেষক ও উদ্যোক্তাদের আগামী জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, একটি স্মার্ট, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং উদ্ভাবনী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গঠনে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

রাজউক নকশাবিহীন ভবন নিয়ে কী ভাবছে?

ডিজিটাল রূপান্তরের প্রধান চালিকাশক্তি তরুণরাই

প্রকাশিত : ০৭:৪২:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫

তরুণরাই ডিজিটাল রূপান্তরের প্রধান চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।

শনিবার (২৬ জুলাই) ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত এলথ্রিএডি.নেট ডিজিটাল ইনোভেশন সামিট ২০২৫-এ এ কথা বলেন তিনি।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই তরুণ– যারা ডিজিটাল রূপান্তরের প্রধান চালিকাশক্তি। এই জনসম্পদকে দক্ষ ও উৎপাদনশীল করে গড়ে তুলতে সরকার আইসিটি খাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে।

তিনি চলমান উদ্যোগগুলোর মধ্যে আইসিটি অবকাঠামো উন্নয়ন, স্টার্টআপ বিনিয়োগ, সাইবার নিরাপত্তা এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ক্লাউড কম্পিউটিং ও ব্লকচেইন সংক্রান্ত আসন্ন জাতীয় নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করেন।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী জানান, দেশের ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অংশীদারিত্বে ১০টি ইনোভেশন হাব প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বাংলা ভাষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ভাষা মডেল শক্তিশালী করতে বাংলাদেশের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ডিজিটাইজ করার প্রকল্প শুরু হয়েছে।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার বক্তব্যে প্রযুক্তি খাতের নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান, গবেষক ও উদ্যোক্তাদের আগামী জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, একটি স্মার্ট, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং উদ্ভাবনী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গঠনে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।