ঢাকা ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

সিলেটে দুই বছরের শিশু ধর্ষণ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:৩৮:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫২ বার দেখা হয়েছে

সিলেটের মোগলাবাজার এলাকায় দুই বছরের এক শিশু ধর্ষণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম। একই সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিও জানানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের সভাপতি প্রকৌশলী শম্পা বসু ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট দিলরুবা নূরী এ দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৫ সেপ্টেম্বর শিশুটিকে গুরুতর শারীরিক সমস্যার কারণে সিলেট এম.এ.জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকেরা শারীরিক পরীক্ষার পর এটিকে গুরুতর যৌন নির্যাতনের ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করেন। শিশুটির মা জানান, ঘটনার পর থেকে মেয়েটি অস্বাভাবিক আচরণ করছে এবং সবসময় কান্নাকাটি করছে। শিশুটির বাবা বলেন, ঘটনার দিন পুলিশের এক সদস্য ঘটনাস্থলে গেলেও স্থানীয় প্রভাবশালী মহলের কথায় তিনি কোনো ব্যবস্থা না নিয়েই চলে যান।

আরও বলা হয়, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা নারী ও শিশুদের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলছে। প্রতিদিন নারী-শিশুর ওপর নিপীড়ন ও সহিংসতা বাড়লেও বিচার দৃশ্যমান হচ্ছে না। নারীর বিকাশে বাধা তৈরি করছে সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর আস্ফালন, আর রাষ্ট্র নির্বিকার ভূমিকা পালন করছে।

অবিলম্বে ধর্ষণে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে রাষ্ট্রকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।

সিলেটে দুই বছরের শিশু ধর্ষণ

প্রকাশিত : ১০:৩৮:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সিলেটের মোগলাবাজার এলাকায় দুই বছরের এক শিশু ধর্ষণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম। একই সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিও জানানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের সভাপতি প্রকৌশলী শম্পা বসু ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট দিলরুবা নূরী এ দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৫ সেপ্টেম্বর শিশুটিকে গুরুতর শারীরিক সমস্যার কারণে সিলেট এম.এ.জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকেরা শারীরিক পরীক্ষার পর এটিকে গুরুতর যৌন নির্যাতনের ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করেন। শিশুটির মা জানান, ঘটনার পর থেকে মেয়েটি অস্বাভাবিক আচরণ করছে এবং সবসময় কান্নাকাটি করছে। শিশুটির বাবা বলেন, ঘটনার দিন পুলিশের এক সদস্য ঘটনাস্থলে গেলেও স্থানীয় প্রভাবশালী মহলের কথায় তিনি কোনো ব্যবস্থা না নিয়েই চলে যান।

আরও বলা হয়, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা নারী ও শিশুদের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলছে। প্রতিদিন নারী-শিশুর ওপর নিপীড়ন ও সহিংসতা বাড়লেও বিচার দৃশ্যমান হচ্ছে না। নারীর বিকাশে বাধা তৈরি করছে সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর আস্ফালন, আর রাষ্ট্র নির্বিকার ভূমিকা পালন করছে।

অবিলম্বে ধর্ষণে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে রাষ্ট্রকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।