ঢাকা ১১:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

ঢোকেনি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক ছুটি শেষে হিলি বন্দর সচল

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:৩৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
  • ১৩৫ বার দেখা হয়েছে

ঈদুল আজহা উপলক্ষে টানা ১০ দিনের ছুটি শেষে সচল হয়েছে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর। তবে ভারতীয় কাস্টমস সার্ভারের জটিলতার কারণে গতকাল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো পণ্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করেনি। এই পরিস্থিতিতে চরম বিপাকে পড়েছেন বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, রোববার সকাল থেকেই আমরা ভারত থেকে পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশের অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু ভারতের কাস্টমস সার্ভারে সমস্যা থাকায় একটিও ট্রাক ঢুকতে পারেনি। এতে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি শ্রমিকরাও ভোগান্তিতে পড়েছেন।

তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে যেসব ব্যবসায়ী কাঁচাপণ্য আমদানি করেন, তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়ছেন। দীর্ঘ ছুটির পর এমন স্থবিরতা আমাদের অর্থনৈতিকভাবে প্রভাবিত করবে।

প্রসঙ্গত, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। পবিত্র ঈদুল আজহা, সাপ্তাহিক ছুটি এবং সরকারি ছুটির সমন্বয়ে এই বিরতি নেওয়া হয়।

ঢোকেনি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক ছুটি শেষে হিলি বন্দর সচল

প্রকাশিত : ০৮:৩৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

ঈদুল আজহা উপলক্ষে টানা ১০ দিনের ছুটি শেষে সচল হয়েছে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর। তবে ভারতীয় কাস্টমস সার্ভারের জটিলতার কারণে গতকাল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো পণ্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করেনি। এই পরিস্থিতিতে চরম বিপাকে পড়েছেন বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, রোববার সকাল থেকেই আমরা ভারত থেকে পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশের অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু ভারতের কাস্টমস সার্ভারে সমস্যা থাকায় একটিও ট্রাক ঢুকতে পারেনি। এতে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি শ্রমিকরাও ভোগান্তিতে পড়েছেন।

তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে যেসব ব্যবসায়ী কাঁচাপণ্য আমদানি করেন, তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়ছেন। দীর্ঘ ছুটির পর এমন স্থবিরতা আমাদের অর্থনৈতিকভাবে প্রভাবিত করবে।

প্রসঙ্গত, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। পবিত্র ঈদুল আজহা, সাপ্তাহিক ছুটি এবং সরকারি ছুটির সমন্বয়ে এই বিরতি নেওয়া হয়।