ঢাকা ০১:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫

ইরানের হামলা কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ,কি আছে এতে?

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১২:২০:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
  • ৩৩ বার দেখা হয়েছে
  • কাতা‌রের রাজধানী দোহার কাছাকা‌ছি এলাকায় মা‌র্কিন যে ঘাঁ‌টি‌তে হামলা চা‌লি‌য়ে‌ছে সে‌টির নাম আল উদেইদ সাম‌রিক ঘা‌ঁটি।
  • মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের এয়ার অভিযানের সদরদপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হয় এই ঘাঁ‌টি।
  • সেখানে প্রায় ৮ হাজার মার্কিন সেনা অবস্থান করছেন।
  • ব্রিটে‌নের সাম‌রিক বাহিনীর সদস্যরাও এই ঘাঁটিতে পর্যায়ক্রমে অবস্থান করেন। দোহায় অ‌বস্থিত এই ঘাঁ‌টি আবু নাখলা বিমানঘাঁটি নামেও পরিচিত।
  • এই ঘাঁটি বর্তমানে ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বা‌হিনীর অভিযানের সদরদপ্তর ও রসদ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
  • এতে উপসাগরীয় অঞ্চলের সবচেয়ে দীর্ঘ বিমান অবতরণ পথ (রানওয়ে) রয়েছে।
  • কাতার ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রকে আল উদেইদ ঘাঁটি ব্যবহারের অনুমতি দেয়।
  • এরপর ২০০১ সালে ঘাঁটির পরিচালনার দায়িত্ব নেয় যুক্তরাষ্ট্র এবং ২০০২ সালের ডিসেম্বরে দোহা ও ওয়াশিংটনের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চু‌ক্তির মাধ্যমে ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
  • ২০২৪ সালে মা‌র্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতি‌বেদ‌নে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র কাতারে তাদের সামরিক উপস্থিতি আরও ১০ বছরের জন্য বাড়ানোর একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে।
জনপ্রিয় সংবাদ

ইরানের হামলা কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ,কি আছে এতে?

প্রকাশিত : ১২:২০:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
  • কাতা‌রের রাজধানী দোহার কাছাকা‌ছি এলাকায় মা‌র্কিন যে ঘাঁ‌টি‌তে হামলা চা‌লি‌য়ে‌ছে সে‌টির নাম আল উদেইদ সাম‌রিক ঘা‌ঁটি।
  • মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের এয়ার অভিযানের সদরদপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হয় এই ঘাঁ‌টি।
  • সেখানে প্রায় ৮ হাজার মার্কিন সেনা অবস্থান করছেন।
  • ব্রিটে‌নের সাম‌রিক বাহিনীর সদস্যরাও এই ঘাঁটিতে পর্যায়ক্রমে অবস্থান করেন। দোহায় অ‌বস্থিত এই ঘাঁ‌টি আবু নাখলা বিমানঘাঁটি নামেও পরিচিত।
  • এই ঘাঁটি বর্তমানে ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বা‌হিনীর অভিযানের সদরদপ্তর ও রসদ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
  • এতে উপসাগরীয় অঞ্চলের সবচেয়ে দীর্ঘ বিমান অবতরণ পথ (রানওয়ে) রয়েছে।
  • কাতার ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রকে আল উদেইদ ঘাঁটি ব্যবহারের অনুমতি দেয়।
  • এরপর ২০০১ সালে ঘাঁটির পরিচালনার দায়িত্ব নেয় যুক্তরাষ্ট্র এবং ২০০২ সালের ডিসেম্বরে দোহা ও ওয়াশিংটনের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চু‌ক্তির মাধ্যমে ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
  • ২০২৪ সালে মা‌র্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতি‌বেদ‌নে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র কাতারে তাদের সামরিক উপস্থিতি আরও ১০ বছরের জন্য বাড়ানোর একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে।