ঢাকা ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫

আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত ৫৪৭ ব্যাংক কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের দাবি

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:২৪:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫
  • ১১ বার দেখা হয়েছে

চাকরিচ্যুত ৫৪৭ কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ভুক্তভোগী কর্মকর্তারা।

শনিবার (২ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

লিখিত বক্তব্যে সাতক্ষীরা শাখার কর্মকর্তা আরিফা খাতুন বলেন, দেশের ৬৪ জেলায় বিভিন্ন শাখায় কর্মরত থাকা অবস্থায় গত ২০ জুলাই হঠাৎ এক ই-মেইলের মাধ্যমে ৫৪৭ কর্মকর্তাকে একযোগে চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরিচ্যুতদের অধিকাংশের চাকরির বয়স ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে। চাকরিকালীন আমাদের আচরণ, দায়িত্ব পালনে কোনো লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ ছিল না। বরং শাখা ব্যবস্থাপকরা আমাদের কাজে সন্তুষ্ট ছিলেন। এরপরও মিথ্যা অজুহাতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এটি সরাসরি বেআইনি ও মানবিকতা পরিপন্থি।

কক্সবাজার শাখার কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পরীক্ষার হলে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি এটা মূল্যায়ন নয়, বরং নতুন নিয়োগ পরীক্ষা। অথচ আমাদের কোনো পক্ষ থেকেই আগাম জানানো হয়নি।

তিনি আরো বলেন, আমাদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারে উল্লেখ ছিল, এক বছরের মধ্যে অযোগ্যতা প্রমাণিত হলে চাকরিচ্যুত করা যাবে। কিন্তু আমাদের অনেকের চাকরির বয়স দুই থেকে পাঁচ বছর। এখন কীভাবে এই নিয়ম ভঙ্গ করে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হলো?

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী কর্মকর্তারা দ্রুত পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে বলেন, ন্যায্যতা ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরি।

রপ্তানি পোশাকে শুল্ক কমায় স্বস্তিতে বিজিএমইএ

আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত ৫৪৭ ব্যাংক কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের দাবি

প্রকাশিত : ০৯:২৪:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫

চাকরিচ্যুত ৫৪৭ কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ভুক্তভোগী কর্মকর্তারা।

শনিবার (২ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

লিখিত বক্তব্যে সাতক্ষীরা শাখার কর্মকর্তা আরিফা খাতুন বলেন, দেশের ৬৪ জেলায় বিভিন্ন শাখায় কর্মরত থাকা অবস্থায় গত ২০ জুলাই হঠাৎ এক ই-মেইলের মাধ্যমে ৫৪৭ কর্মকর্তাকে একযোগে চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরিচ্যুতদের অধিকাংশের চাকরির বয়স ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে। চাকরিকালীন আমাদের আচরণ, দায়িত্ব পালনে কোনো লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ ছিল না। বরং শাখা ব্যবস্থাপকরা আমাদের কাজে সন্তুষ্ট ছিলেন। এরপরও মিথ্যা অজুহাতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এটি সরাসরি বেআইনি ও মানবিকতা পরিপন্থি।

কক্সবাজার শাখার কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পরীক্ষার হলে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি এটা মূল্যায়ন নয়, বরং নতুন নিয়োগ পরীক্ষা। অথচ আমাদের কোনো পক্ষ থেকেই আগাম জানানো হয়নি।

তিনি আরো বলেন, আমাদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারে উল্লেখ ছিল, এক বছরের মধ্যে অযোগ্যতা প্রমাণিত হলে চাকরিচ্যুত করা যাবে। কিন্তু আমাদের অনেকের চাকরির বয়স দুই থেকে পাঁচ বছর। এখন কীভাবে এই নিয়ম ভঙ্গ করে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হলো?

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী কর্মকর্তারা দ্রুত পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে বলেন, ন্যায্যতা ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরি।