ঢাকা ০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫

আলজেরিয়া বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে : রাষ্ট্রদূত

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:৫২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
  • ৩২ বার দেখা হয়েছে

আলজেরিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে অব্যাহত সহযোগিতার কথা বলেছেন ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেলওয়াহাব সাইদানি।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) আলজেরিয়ার ৬৪তম দিবস উপলক্ষ্যে দূতাবাসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন রাষ্ট্রদূত।

আলজেরিয়ার দূতাবাস ১৯৬১ সালের ১৭ অক্টোবর দেশটিতে ঘটে যাওয়া গণহত্যার ৬৪তম বার্ষিকী এবং জাতীয় অভিবাসন দিবস উদযাপন করেছে। ‘ঐক্য ও অঙ্গীকার’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও নীরবতা পালনের মাধ্যমে শহীদদের স্মরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখা‌নো হয়।

রাষ্ট্রদূত আবদেলওয়াহাব সাইদানি বলেন, ফরাসি ঔপনিবেশিক দমননীতির বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদই ছিল আলজেরীয় স্বাধীনতার ভিত্তি। আজকের দিনটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্রদূত বলেন, আলজেরিয়া ও বাংলাদেশের জনগণ ন্যায়বিচার এবং প্রতিটি মানুষের মর্যাদার প্রতি বিশ্বাস দ্বারা পরিচালিত হয়ে নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল, যা দুই জাতির মধ্যে গভীর সংহতির বন্ধনকে জোরদার করে।

হাটহাজারীতে অবৈধ ইটভাটায় প্রশাসনের অভিযান, কিলন-চিমনি গুড়িয়ে দিয়ে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা

আলজেরিয়া বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে : রাষ্ট্রদূত

প্রকাশিত : ০৭:৫২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫

আলজেরিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে অব্যাহত সহযোগিতার কথা বলেছেন ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেলওয়াহাব সাইদানি।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) আলজেরিয়ার ৬৪তম দিবস উপলক্ষ্যে দূতাবাসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন রাষ্ট্রদূত।

আলজেরিয়ার দূতাবাস ১৯৬১ সালের ১৭ অক্টোবর দেশটিতে ঘটে যাওয়া গণহত্যার ৬৪তম বার্ষিকী এবং জাতীয় অভিবাসন দিবস উদযাপন করেছে। ‘ঐক্য ও অঙ্গীকার’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও নীরবতা পালনের মাধ্যমে শহীদদের স্মরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখা‌নো হয়।

রাষ্ট্রদূত আবদেলওয়াহাব সাইদানি বলেন, ফরাসি ঔপনিবেশিক দমননীতির বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদই ছিল আলজেরীয় স্বাধীনতার ভিত্তি। আজকের দিনটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্রদূত বলেন, আলজেরিয়া ও বাংলাদেশের জনগণ ন্যায়বিচার এবং প্রতিটি মানুষের মর্যাদার প্রতি বিশ্বাস দ্বারা পরিচালিত হয়ে নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল, যা দুই জাতির মধ্যে গভীর সংহতির বন্ধনকে জোরদার করে।