ঢাকা ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

সুপার ওভারে হারল বাংলাদেশ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০১:০৭:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
  • ৩ বার দেখা হয়েছে

১১ রানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের হয়ে সুপার ওভারে ব্যাটিংয়ে নামেন সৌম্য ও সাইফ। বোলিংয়ে এসে প্রথম বল ওয়াইড করেন আকিল। পরের বল করেন নো। তাতে কোনো বল করার আগেই ৪ রান খরচ করেন এই স্পিনার। ফলে সমীকরণ দাঁড়ায় ৬ বলে ৬ রান। প্রথম বৈধ বলে এক রান নেন সৌম্য। দ্বিতীয় বল ডট খেললেও তৃতীয় বলে এক রান নেন সাইফ। চতুর্থ বলে আউট হন সৌম্য। নতুন ব্যাটার শান্ত এসে পঞ্চম বলে এক রানের বেশি নিতে পারেননি। এরপর আবার ওয়াইড দিলে শেষ বলে ৩ রান প্রয়োজন হয় বাংলাদেশের। তবে কেবল এক রান নিতে পেরেছেন সাইফ। তাতে প্রথমবার কোনো সুপার ওভার খেলে হারল বাংলাদেশ।

এর আগে বাংলাদেশের হয়ে সুপার ওভারে বোলিং করেন মুস্তাফিজ। তার প্রথম বলে এক রান নেন হোপ। দ্বিতীয় বলে ক্যাচ দেন রাদারফোর্ড। প্রথম ৫ বলে ৬ রান খরচ করা ফিজ শেষ বলে বাউন্ডারি হজম করেন। ফলে এক উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১০ রান তুলে উইন্ডিজ।

১০৩ রানে পঞ্চম উইকেট হারানোর পর সাতে ব্যাট করতে আসেন নাসুম। এই পরিকল্পনায় কিছুটা হলেও সফল বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট। এক ছক্কায় ১৪ রান এসেছে নাসুমের ব্যাট থেকে। এরপর সোহান এসে দ্রুত রান তোলার চেষ্টা করেন। কিন্তু ২৪ বলে ২৩ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি।

৪৬তম ওভারে যখন সোহান ফেরেন তখন দলের রান ১৬৩। এখান থেকে দুইশ রান অনেক দূরের পথই মনে হচ্ছিল। তবে সেই পথটুকু সহজেই পাড়ি দেন রিশাদ। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ১৪ বলে করেন অপরাজিত ৩৯ রান। তাতে যোগ্য সঙ্গ দেন মিরাজ। অধিনায়ক অপরাজিত থাকেন ৫৮ বলে ৩২ রান করে।

সুপার ওভারে হারল বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ০১:০৭:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

১১ রানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের হয়ে সুপার ওভারে ব্যাটিংয়ে নামেন সৌম্য ও সাইফ। বোলিংয়ে এসে প্রথম বল ওয়াইড করেন আকিল। পরের বল করেন নো। তাতে কোনো বল করার আগেই ৪ রান খরচ করেন এই স্পিনার। ফলে সমীকরণ দাঁড়ায় ৬ বলে ৬ রান। প্রথম বৈধ বলে এক রান নেন সৌম্য। দ্বিতীয় বল ডট খেললেও তৃতীয় বলে এক রান নেন সাইফ। চতুর্থ বলে আউট হন সৌম্য। নতুন ব্যাটার শান্ত এসে পঞ্চম বলে এক রানের বেশি নিতে পারেননি। এরপর আবার ওয়াইড দিলে শেষ বলে ৩ রান প্রয়োজন হয় বাংলাদেশের। তবে কেবল এক রান নিতে পেরেছেন সাইফ। তাতে প্রথমবার কোনো সুপার ওভার খেলে হারল বাংলাদেশ।

এর আগে বাংলাদেশের হয়ে সুপার ওভারে বোলিং করেন মুস্তাফিজ। তার প্রথম বলে এক রান নেন হোপ। দ্বিতীয় বলে ক্যাচ দেন রাদারফোর্ড। প্রথম ৫ বলে ৬ রান খরচ করা ফিজ শেষ বলে বাউন্ডারি হজম করেন। ফলে এক উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১০ রান তুলে উইন্ডিজ।

১০৩ রানে পঞ্চম উইকেট হারানোর পর সাতে ব্যাট করতে আসেন নাসুম। এই পরিকল্পনায় কিছুটা হলেও সফল বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট। এক ছক্কায় ১৪ রান এসেছে নাসুমের ব্যাট থেকে। এরপর সোহান এসে দ্রুত রান তোলার চেষ্টা করেন। কিন্তু ২৪ বলে ২৩ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি।

৪৬তম ওভারে যখন সোহান ফেরেন তখন দলের রান ১৬৩। এখান থেকে দুইশ রান অনেক দূরের পথই মনে হচ্ছিল। তবে সেই পথটুকু সহজেই পাড়ি দেন রিশাদ। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ১৪ বলে করেন অপরাজিত ৩৯ রান। তাতে যোগ্য সঙ্গ দেন মিরাজ। অধিনায়ক অপরাজিত থাকেন ৫৮ বলে ৩২ রান করে।