ঢাকা ১২:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫

গাজায় শর্মার দোকান বন্ধ করে দিলো ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৪:১৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫
  • ৭ বার দেখা হয়েছে

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সালাহ আল-দ্বীন সড়কের বেশিরভাগ শর্মার দোকান বন্ধ করে দিয়েছে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। মূলত খাবারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে এ কাজ করেছে তারা।

রোববার (২ নভেম্বর) হামাসের টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে দোকানগুলো বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়েছে, এই দোকানগুলোতে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে মুরগি বিক্রি করা হচ্ছিল।

গাজায় সম্প্রতি জিনিসপত্রের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে হামাস। সেখানকার ব্যবসায়ীদের এই দামেই পণ্য বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় হামলাত্রাণের ৭৫ শতাংশই আটকে রেখেছে ইসরায়েল

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও ফিলিস্তিনের গাজায় প্রতিশ্রুত ত্রাণের মাত্র এক-চতুর্থাংশ ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। অর্থাৎ মোট ত্রাণের ৭৫ শতাংশই আটকে রেখেছে দখলদাররা।

 শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।

বিবৃতিতে বলা হয়, “ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে ত্রাণ ও বাণিজ্যিক পণ্যবাহী ট্রাকগুলোকে বাধা দিচ্ছে। এর ফলে ২৪ লাখেরও বেশি মানুষের মানবিক সংকট ভয়াবহভাবে বেড়েছে। আর এর দায় সম্পূর্ণ ইসরায়েলের।”

গাজায় শর্মার দোকান বন্ধ করে দিলো ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী

প্রকাশিত : ০৪:১৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সালাহ আল-দ্বীন সড়কের বেশিরভাগ শর্মার দোকান বন্ধ করে দিয়েছে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। মূলত খাবারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে এ কাজ করেছে তারা।

রোববার (২ নভেম্বর) হামাসের টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে দোকানগুলো বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়েছে, এই দোকানগুলোতে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে মুরগি বিক্রি করা হচ্ছিল।

গাজায় সম্প্রতি জিনিসপত্রের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে হামাস। সেখানকার ব্যবসায়ীদের এই দামেই পণ্য বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় হামলাত্রাণের ৭৫ শতাংশই আটকে রেখেছে ইসরায়েল

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও ফিলিস্তিনের গাজায় প্রতিশ্রুত ত্রাণের মাত্র এক-চতুর্থাংশ ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। অর্থাৎ মোট ত্রাণের ৭৫ শতাংশই আটকে রেখেছে দখলদাররা।

 শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।

বিবৃতিতে বলা হয়, “ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে ত্রাণ ও বাণিজ্যিক পণ্যবাহী ট্রাকগুলোকে বাধা দিচ্ছে। এর ফলে ২৪ লাখেরও বেশি মানুষের মানবিক সংকট ভয়াবহভাবে বেড়েছে। আর এর দায় সম্পূর্ণ ইসরায়েলের।”