ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫

ডিএনসিসির ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযান শুরু

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:৫৩:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫
  • ১ বার দেখা হয়েছে

এডিস মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। প্রতি এলাকাতেই এ কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন ডিএনসিসির কর্মীরা।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কাজে অংশ নেওয়া কর্মীরা জানান, বিশেষ অভিযানে ৩৮ নং ওয়ার্ডের উত্তর বাড্ডার একতা সোসাইটি এলাকায় হুইল ব্যারো ও স্প্রে মেশিন দ্বারা লার্ভিসাইডিং, নোভালুরন ট্যাবলেট প্রয়োগ, ফগিং, জনসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ ও স্টিকার লাগানোর মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।

এছাড়া মশার প্রজনন নিয়ন্ত্রণে উৎপত্তিস্থল ধ্বংস করতে বাসা মালিকদের চিঠি দিচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। আবাসিক ভবনে মশার লার্ভা পাওয়া গেলে প্রাথমিকভাবে সতর্কতা নোটিশ প্রদান করা হচ্ছে।

ব্যক্তি মালিকানাধীন, সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অধীনস্থ স্থাপনার ভেতরে বা আশেপাশে পড়ে থাকা অব্যবহৃত পাত্র, প্লাস্টিক ড্রাম, বালতি, ফুলের টব, পরিত্যক্ত টায়ার, চৌবাচ্চা, কমোড, ডাবের খোসা, নারিকেলের মালা, ওয়াসার ওয়াটার মিটার, ছাদ বাগান, লিফটের গর্ত, বেজমেন্ট ইত্যাদিতে জমে থাকা পানি এবং অধীস্থ জলাশয়ের কচুরিপানা, জলজ আগাছা, ময়লা-আবর্জনাযুক্ত স্থির পানি মশার প্রজননের সুতিকাগার হিসেবে কাজ করছে।

এই সমস্যা এককভাবে সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে সমাধান করা সম্ভব নয়। সকলের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকা মহানগরীকে পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি মশকমুক্ত নগরী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। এটা জনস্বার্থে অতীব জরুরি।

এই অবস্থায় মশার প্রজনন রোধে আপনার নিয়ন্ত্রণাধীন বাসাবাড়ি, প্রতিষ্ঠানের অধীনস্থ স্থাপনা ও জলাশয়ের মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস করতে আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

অন্যথায় জনস্বার্থে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন ২০০৯-এর ৫ম তফসিলের ২৭, ৩০, ৩১, ৩৪ ধারার আলোকে মামলা ও অর্থদণ্ডের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ডিএনসিসির ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযান শুরু

প্রকাশিত : ০৮:৫৩:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫

এডিস মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। প্রতি এলাকাতেই এ কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন ডিএনসিসির কর্মীরা।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কাজে অংশ নেওয়া কর্মীরা জানান, বিশেষ অভিযানে ৩৮ নং ওয়ার্ডের উত্তর বাড্ডার একতা সোসাইটি এলাকায় হুইল ব্যারো ও স্প্রে মেশিন দ্বারা লার্ভিসাইডিং, নোভালুরন ট্যাবলেট প্রয়োগ, ফগিং, জনসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ ও স্টিকার লাগানোর মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।

এছাড়া মশার প্রজনন নিয়ন্ত্রণে উৎপত্তিস্থল ধ্বংস করতে বাসা মালিকদের চিঠি দিচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। আবাসিক ভবনে মশার লার্ভা পাওয়া গেলে প্রাথমিকভাবে সতর্কতা নোটিশ প্রদান করা হচ্ছে।

ব্যক্তি মালিকানাধীন, সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অধীনস্থ স্থাপনার ভেতরে বা আশেপাশে পড়ে থাকা অব্যবহৃত পাত্র, প্লাস্টিক ড্রাম, বালতি, ফুলের টব, পরিত্যক্ত টায়ার, চৌবাচ্চা, কমোড, ডাবের খোসা, নারিকেলের মালা, ওয়াসার ওয়াটার মিটার, ছাদ বাগান, লিফটের গর্ত, বেজমেন্ট ইত্যাদিতে জমে থাকা পানি এবং অধীস্থ জলাশয়ের কচুরিপানা, জলজ আগাছা, ময়লা-আবর্জনাযুক্ত স্থির পানি মশার প্রজননের সুতিকাগার হিসেবে কাজ করছে।

এই সমস্যা এককভাবে সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে সমাধান করা সম্ভব নয়। সকলের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকা মহানগরীকে পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি মশকমুক্ত নগরী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। এটা জনস্বার্থে অতীব জরুরি।

এই অবস্থায় মশার প্রজনন রোধে আপনার নিয়ন্ত্রণাধীন বাসাবাড়ি, প্রতিষ্ঠানের অধীনস্থ স্থাপনা ও জলাশয়ের মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস করতে আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

অন্যথায় জনস্বার্থে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন ২০০৯-এর ৫ম তফসিলের ২৭, ৩০, ৩১, ৩৪ ধারার আলোকে মামলা ও অর্থদণ্ডের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।