ঢাকা ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

সাবেক এমপি সুবিদ আলীর নামে দুর্নীতির মামলা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:২২:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ৬৪ বার দেখা হয়েছে

সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূইয়া, তার স্ত্রী মাহমুদা আখতার ও ছেলে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে ‘অবৈধভাবে’ ৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ৩০০ কোটি টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূইয়া, তার স্ত্রী মাহমুদা আখতার ও ছেলে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে ‘অবৈধভাবে’ ৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ৩০০ কোটি টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এজাহারে বলা হয়েছে, সুবিদ আলী ও তার স্ত্রী মাহমুদা আখতারের অবৈধ সম্পদের পরিমাণ যথাক্রমে ৬ কোটি ৫৮ লাখ ৯৭ হাজার ৮৫৫ টাকা ও ১ কোটি ৮৩ লাখ ১৮ হাজার ১০৪ টাকা। আর সুবিদ আলীর ছেলে মোহাম্মদ আলীর জ্ঞাতআয়বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ ৪২ লাখ ৫২ হাজার ৮২০ টাকা। এছাড়া সুবিদ আলীর ২২টি ব্যাংক হিসাবে ১৮১ কোটি ৪২ লাখ ২২ হাজার ২৫৫ টাকা, মাহমুদা আখতারের ১২টি ব্যাংক হিসাবে ৩৬ কোটি ৩১ লাখ ৯১ হাজার ১৪ টাকা ও মোহাম্মদ আলীর ২৫টি ব্যাংক হিসাবে ১০৩ কোটি ৭৩ লাখ ৭৯ হাজার ৪৫৭ টাকা লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

সাবেক এমপি সুবিদ আলীর নামে দুর্নীতির মামলা

প্রকাশিত : ১০:২২:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূইয়া, তার স্ত্রী মাহমুদা আখতার ও ছেলে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে ‘অবৈধভাবে’ ৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ৩০০ কোটি টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূইয়া, তার স্ত্রী মাহমুদা আখতার ও ছেলে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে ‘অবৈধভাবে’ ৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ৩০০ কোটি টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এজাহারে বলা হয়েছে, সুবিদ আলী ও তার স্ত্রী মাহমুদা আখতারের অবৈধ সম্পদের পরিমাণ যথাক্রমে ৬ কোটি ৫৮ লাখ ৯৭ হাজার ৮৫৫ টাকা ও ১ কোটি ৮৩ লাখ ১৮ হাজার ১০৪ টাকা। আর সুবিদ আলীর ছেলে মোহাম্মদ আলীর জ্ঞাতআয়বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ ৪২ লাখ ৫২ হাজার ৮২০ টাকা। এছাড়া সুবিদ আলীর ২২টি ব্যাংক হিসাবে ১৮১ কোটি ৪২ লাখ ২২ হাজার ২৫৫ টাকা, মাহমুদা আখতারের ১২টি ব্যাংক হিসাবে ৩৬ কোটি ৩১ লাখ ৯১ হাজার ১৪ টাকা ও মোহাম্মদ আলীর ২৫টি ব্যাংক হিসাবে ১০৩ কোটি ৭৩ লাখ ৭৯ হাজার ৪৫৭ টাকা লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।