ঢাকা ১১:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫

অবশেষে ঠিক করা হচ্ছে অদ্ভুত ডিজাইনের সেতুটি

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:২৬:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫
  • ৬৪ বার দেখা হয়েছে

ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে রেললাইনের ওপরের একটি সেতু নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা তৈরি হয়েছিল। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে এটির ডিজাইনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাত ইঞ্জিনিয়ারকে বরখাস্তও করা হয়। অবশেষে এ সেতুটি ঠিক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমানে সেতুটির বাঁকের ব্যাসার্থ রয়েছে ৬ মিটার রয়েছে। এখন এটি ১০ দশমিক ৭ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত করা হবে। এতে করে সেতুটিতে আর ৯০ ডিগ্রি বাঁক থাকবে না।

যদিও সেতুটির পরিবর্তন করা হবে কিন্তু এটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত করতে যে সময় নির্ধারণ করা হয়েছে তার মধ্যেই হবে।

এদিকে রেললাইনের ওপর নির্মিত সেতুটি নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা বিস্ময় প্রকাশ করেন। তারা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে গাড়ি বা যানবাহন এমন তীক্ষ্ণ ৯০ ডিগ্রি বাঁক অতিক্রম করবে?

১৮ কোটি রুপিতে নির্মিত এই সেতুটি মহামাই কা বাগ, পুষ্পা নগর এবং স্টেশন এলাকা থেকে নিউ ভোপালের মধ্যে যোগাযোগ উন্নয়নের জন্য তৈরি করা হয়েছিল, যার মাধ্যমে প্রায় তিন লাখ মানুষ উপকৃত হওয়ার কথা।

এমন অদ্ভুতভাবে সেতু নির্মাণে নিজেদের যৌক্তিকতা নিয়ে নির্মাতা ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, ভূমির সীমাবদ্ধতা ও নিকটবর্তী মেট্রো স্টেশনের উপস্থিতির কারণে তাদের এমন তীক্ষ্ণ বাঁকেই সেতু নির্মাণ করতে হয়েছে।

তাদের দাবি, “অল্প একটু অতিরিক্ত জমি পাওয়া গেলে এই বাঁকটি একটি নিরাপদ বাঁকে রূপান্তর করা যেত।”

ড্যাপের পরিবর্তন বাসযোগ্য ঢাকা গড়ার প্রচেষ্টার কফিনে শেষ পেরেক

অবশেষে ঠিক করা হচ্ছে অদ্ভুত ডিজাইনের সেতুটি

প্রকাশিত : ০৯:২৬:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫

ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে রেললাইনের ওপরের একটি সেতু নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা তৈরি হয়েছিল। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে এটির ডিজাইনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাত ইঞ্জিনিয়ারকে বরখাস্তও করা হয়। অবশেষে এ সেতুটি ঠিক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমানে সেতুটির বাঁকের ব্যাসার্থ রয়েছে ৬ মিটার রয়েছে। এখন এটি ১০ দশমিক ৭ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত করা হবে। এতে করে সেতুটিতে আর ৯০ ডিগ্রি বাঁক থাকবে না।

যদিও সেতুটির পরিবর্তন করা হবে কিন্তু এটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত করতে যে সময় নির্ধারণ করা হয়েছে তার মধ্যেই হবে।

এদিকে রেললাইনের ওপর নির্মিত সেতুটি নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা বিস্ময় প্রকাশ করেন। তারা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে গাড়ি বা যানবাহন এমন তীক্ষ্ণ ৯০ ডিগ্রি বাঁক অতিক্রম করবে?

১৮ কোটি রুপিতে নির্মিত এই সেতুটি মহামাই কা বাগ, পুষ্পা নগর এবং স্টেশন এলাকা থেকে নিউ ভোপালের মধ্যে যোগাযোগ উন্নয়নের জন্য তৈরি করা হয়েছিল, যার মাধ্যমে প্রায় তিন লাখ মানুষ উপকৃত হওয়ার কথা।

এমন অদ্ভুতভাবে সেতু নির্মাণে নিজেদের যৌক্তিকতা নিয়ে নির্মাতা ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, ভূমির সীমাবদ্ধতা ও নিকটবর্তী মেট্রো স্টেশনের উপস্থিতির কারণে তাদের এমন তীক্ষ্ণ বাঁকেই সেতু নির্মাণ করতে হয়েছে।

তাদের দাবি, “অল্প একটু অতিরিক্ত জমি পাওয়া গেলে এই বাঁকটি একটি নিরাপদ বাঁকে রূপান্তর করা যেত।”