ঢাকা ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

টাঙ্গাইলে নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পেল ৫০০ পরিবার

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৫:৪৮:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৩৪ বার দেখা হয়েছে

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নের ওমরপুর এলাকায় নদী ভাঙন রোধে আপদকালীন জরুরি অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে আপদকালীন জরুরি প্রতিরক্ষামূলক এই কাজের শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান, টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার, সদর উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হোসেন প্রমুখ।

জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, যমুনা ও ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে আকস্মিক নদী ভাঙন দেখা দেয়। ভাঙনের ফলে ঘর-বাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা, মাদরাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকিতে পড়ে। আপদকালীন জরুরি অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম ৯৮ লাখ ৭১ হাজার টাকা ব্যয়ে তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে। এর ফলে নদীর তীরের প্রায়  ৫০০ পরিবারের বসতবাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা এবং মাদরাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিরাপদে থাকবে। পরবর্তীতে ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।

টাঙ্গাইলে নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পেল ৫০০ পরিবার

প্রকাশিত : ০৫:৪৮:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নের ওমরপুর এলাকায় নদী ভাঙন রোধে আপদকালীন জরুরি অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে আপদকালীন জরুরি প্রতিরক্ষামূলক এই কাজের শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান, টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার, সদর উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হোসেন প্রমুখ।

জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, যমুনা ও ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে আকস্মিক নদী ভাঙন দেখা দেয়। ভাঙনের ফলে ঘর-বাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা, মাদরাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকিতে পড়ে। আপদকালীন জরুরি অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম ৯৮ লাখ ৭১ হাজার টাকা ব্যয়ে তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে। এর ফলে নদীর তীরের প্রায়  ৫০০ পরিবারের বসতবাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা এবং মাদরাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিরাপদে থাকবে। পরবর্তীতে ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।