তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বাধীন বাফুফে ফুটসালেও গুরুত্ব দিচ্ছে। ২০১৮ সালে এশিয়ান নারী ফুটসাল বাছাইয়ের পর বাংলাদেশ নারী দল আর কোনো টুর্নামেন্ট খেলেনি। সাত বছর পর আগামী মাসে থাইল্যান্ডে সাফ ফুটসালে অংশগ্রহণ করবে বাংলাদেশ। এজন্য ইতোমধ্যে সাবিনারা অনুশীলন করছেন। সোমবার নারী দলের জন্য দুই জন ইরানি কোচও এসেছেন। একজন অনুশীলনেও ছিলেন।
বাফুফের ফুটসাল কমিটির চেয়ারম্যান ইমরানুর রহমান বলেন, ‘মিত্রা চিনসারি সহকারী ও মাহানাজ আশতে গোলরক্ষক কোচ হিসেবে কাজ করবেন। দুই জনই ইরানি কোচ। তারা সাফ পর্যন্ত বাংলাদেশ নারী দলের সঙ্গে থাকবেন।’ বাংলাদেশ নারী ফুটবলে বিদেশি নারী কোচ কখনও কাজ করেনি। ফুটসালে পুনরায় যাত্রা শুরুর পরপরই আসলেন দুই নারী কোচ।

ইরানের দুই নারী কোচ আসলেও হেড কোচের দায়িত্বে থাকছেন পুরুষ ফুটসাল দলের সাঈদ খোদারাহমি। এ নিয়ে ইমরান বলেন, ‘সাঈদ অত্যন্ত অভিজ্ঞ কোচ। টুর্নামেন্টের সূচিতে একদিন পুরুষদের ম্যাচ, আরেকদিন মেয়েদের। এতে দুই দলে কোচিং করাতে অসুবিধা হবে না। টুর্নামেন্টের বাধ্যবাধকতা না থাকলেও মেয়েদের দলকে পর্যাপ্ত সহায়তা করতে নারী দলে দু’জন কোচিং স্টাফ এনেছি। দু’জনই ইরান থেকে এসেছে, যেন সাঈদের সঙ্গে বোঝাপড়া ভালো হয়।’
বাংলাদেশ পুরুষ ফুটসাল দল এবার প্রথমবারের মতো এশিয়ান ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাই খেলেছে। এএফসির গাইডলাইন অনুযায়ী ফুটসালের কোচিং সনদপ্রাপ্ত কোচ প্রয়োজন ছিল। যা বাংলাদেশের কারও ছিল না। এজন্য বাফুফে ইরানি কোচ সাঈদকে এনেছিল। তার চুক্তি শেষ হলেও সাফ টুর্নামেন্ট পর্যন্ত নবায়ন হয়েছে।

ডেস্ক রিপোর্ট 























