ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫

রাজধানীর ভাটারায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:১৬:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ জুলাই ২০২৫
  • ২২ বার দেখা হয়েছে

রাজধানীর ভাটারার নূরের চালা এলাকার একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ হালিম শেখ (৫০) মারা গেছেন। গতকাল রোববার মধ্যরাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীর অবস্থায় মারা যান তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, গত ২ জুলাই রাতে ভাটারা থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ চারজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হালিম শেখ আজ মধ্যরাতে মারা যান। তার শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে ৩ জুলাই তার ছেলে হানিফ শেখ (৯০ শতাংশ দগ্ধ) চিকিৎসাধীর অবস্থায় মারা যায়। বাকি দুইজনের দগ্ধের পরিমাণ কম। তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ‍্য, গত ২ জুলাই রাতে ভাটারা থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ চারজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তারা হলেন- হালিম শেখ (৫০) তার স্ত্রী শিউলি বেগম (৪৫), ছেলে হানিফ শেখ (২৮) এবং হালিম শেখের বোন রহিমা খাতুন (৫০)।

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজধানীর ভাটারায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ

প্রকাশিত : ০৮:১৬:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ জুলাই ২০২৫

রাজধানীর ভাটারার নূরের চালা এলাকার একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ হালিম শেখ (৫০) মারা গেছেন। গতকাল রোববার মধ্যরাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীর অবস্থায় মারা যান তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, গত ২ জুলাই রাতে ভাটারা থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ চারজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হালিম শেখ আজ মধ্যরাতে মারা যান। তার শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে ৩ জুলাই তার ছেলে হানিফ শেখ (৯০ শতাংশ দগ্ধ) চিকিৎসাধীর অবস্থায় মারা যায়। বাকি দুইজনের দগ্ধের পরিমাণ কম। তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ‍্য, গত ২ জুলাই রাতে ভাটারা থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ চারজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তারা হলেন- হালিম শেখ (৫০) তার স্ত্রী শিউলি বেগম (৪৫), ছেলে হানিফ শেখ (২৮) এবং হালিম শেখের বোন রহিমা খাতুন (৫০)।