ঢাকা ০৫:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫

এক সাথে তিন সন্তান প্রসব গৃহবধূর, আর্থিক সংকটে পরিবার

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:০৯:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
  • ৪২ বার দেখা হয়েছে

পটুয়াখালী প্রতিনিধি:
পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ আউলিয়াপুর গ্রামের গৃহবধূ ফাহিমা আক্তারের কোল আলো করে এসেছে তিন সন্তান। দু’কন্যা আর এক পুত্রের আগমনে প্রথমে পরিবারের সবাই খুশি হলেও ধীরে ধীরে সেই খুশি মিইয়ে যেতে বসেছে। অর্থ সংকটে হাসপাতালের খরচ, মায়ের ঔষধ আর নবজাতকদের খাবার যোগান দিতে পারছেনা শিশুদের বাবা আব্দুর রহমান হাওলাদার।

ফাহিমা আক্তার পটুয়াখালীর মায়া ক্লিনিকে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে ৬ জুলাই তিন সন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু এখনও তারা শারীরিক ভাবে অসুস্থ। বর্তমানে মা ও তিন নবজাতক পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আব্দুর রহমান জানান, তিনি পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। কাজ করেন একটি প্যাকেজিং কোম্পানিতে। মাসিক আয় মাত্র ১৫-১৬ হাজার টাকা। এই আয়েই চলে স্ত্রী, সন্তান ও তার পিতার সংসার।

তিনি আরও জানান, সিজারিয়ানের খরচ বাবদ ৩০ হাজার টাকা এবং হাসপাতালে চিকিৎসা ও ওষুধপত্র বাবদ আরও প্রায় ২০ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়েছে। কিন্তু অল্প আয়ের কারণে আব্দুর রহমানের পক্ষে এই ব্যয় বহন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ফলে মানবিক বিবেচনায় সাহায্যের হাত বাড়ানোর জন্য সমাজের হৃদয়বান মানুষের প্রতি আবেদন জানিয়েছেন তিনি।
সহযোগিতা করতে মোবাইল নম্বর ০১৩৩২৬০২৫৮৩।

এক সাথে তিন সন্তান প্রসব গৃহবধূর, আর্থিক সংকটে পরিবার

প্রকাশিত : ০৭:০৯:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

পটুয়াখালী প্রতিনিধি:
পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ আউলিয়াপুর গ্রামের গৃহবধূ ফাহিমা আক্তারের কোল আলো করে এসেছে তিন সন্তান। দু’কন্যা আর এক পুত্রের আগমনে প্রথমে পরিবারের সবাই খুশি হলেও ধীরে ধীরে সেই খুশি মিইয়ে যেতে বসেছে। অর্থ সংকটে হাসপাতালের খরচ, মায়ের ঔষধ আর নবজাতকদের খাবার যোগান দিতে পারছেনা শিশুদের বাবা আব্দুর রহমান হাওলাদার।

ফাহিমা আক্তার পটুয়াখালীর মায়া ক্লিনিকে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে ৬ জুলাই তিন সন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু এখনও তারা শারীরিক ভাবে অসুস্থ। বর্তমানে মা ও তিন নবজাতক পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আব্দুর রহমান জানান, তিনি পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। কাজ করেন একটি প্যাকেজিং কোম্পানিতে। মাসিক আয় মাত্র ১৫-১৬ হাজার টাকা। এই আয়েই চলে স্ত্রী, সন্তান ও তার পিতার সংসার।

তিনি আরও জানান, সিজারিয়ানের খরচ বাবদ ৩০ হাজার টাকা এবং হাসপাতালে চিকিৎসা ও ওষুধপত্র বাবদ আরও প্রায় ২০ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়েছে। কিন্তু অল্প আয়ের কারণে আব্দুর রহমানের পক্ষে এই ব্যয় বহন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ফলে মানবিক বিবেচনায় সাহায্যের হাত বাড়ানোর জন্য সমাজের হৃদয়বান মানুষের প্রতি আবেদন জানিয়েছেন তিনি।
সহযোগিতা করতে মোবাইল নম্বর ০১৩৩২৬০২৫৮৩।