ঢাকা ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

মিয়ানমার থেকে আসা ২ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা জব্দ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৬:০০:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৪০ বার দেখা হয়েছে

কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদী হয়ে মিয়ানমার থেকে আসা ২ লাখ ৪০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্যরা এই অভিযান চালান। বিজিবি জানায়, ইয়াবার চালান নিয়ে তিন পাচারকারী সাঁতরে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করছিল। বিজিবির ধাওয়া খেয়ে তারা ইয়াবাগুলো পানিতে ফেলে দিয়ে আবার সাঁতরে মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, টেকনাফের জালিয়ার দ্বীপ ও শোয়ার দ্বীপের মধ্যবর্তী জলসীমা দিয়ে ইয়াবার চালান নিয়ে পাচারকারীরা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে চেষ্টা করে। বিজিবির টহল দলের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা ইয়াবার বস্তাগুলো পানিতে ফেলে দ্রুত মিয়ানমারে ফিরে যায়। পাচারকারীরা পালিয়ে গেলেও তাদের শনাক্ত করা গেছে এবং তাদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।

মামলায় আসামিরা হলেন- জাদিমোড়া এলাকার মৃত সোলতান আহমদের ছেলে আব্দুর রহিম বাদশা (৪২), দমদমিয়া এলাকার নুর আলমের ছেলে মোহাম্মদ আয়াজ ওরফে রুবেল (২৬), এবং একই এলাকার ইসমাইলের ছেলে জসিম উদ্দিন (২৫)।

মিয়ানমার থেকে আসা ২ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা জব্দ

প্রকাশিত : ০৬:০০:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদী হয়ে মিয়ানমার থেকে আসা ২ লাখ ৪০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্যরা এই অভিযান চালান। বিজিবি জানায়, ইয়াবার চালান নিয়ে তিন পাচারকারী সাঁতরে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করছিল। বিজিবির ধাওয়া খেয়ে তারা ইয়াবাগুলো পানিতে ফেলে দিয়ে আবার সাঁতরে মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, টেকনাফের জালিয়ার দ্বীপ ও শোয়ার দ্বীপের মধ্যবর্তী জলসীমা দিয়ে ইয়াবার চালান নিয়ে পাচারকারীরা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে চেষ্টা করে। বিজিবির টহল দলের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা ইয়াবার বস্তাগুলো পানিতে ফেলে দ্রুত মিয়ানমারে ফিরে যায়। পাচারকারীরা পালিয়ে গেলেও তাদের শনাক্ত করা গেছে এবং তাদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।

মামলায় আসামিরা হলেন- জাদিমোড়া এলাকার মৃত সোলতান আহমদের ছেলে আব্দুর রহিম বাদশা (৪২), দমদমিয়া এলাকার নুর আলমের ছেলে মোহাম্মদ আয়াজ ওরফে রুবেল (২৬), এবং একই এলাকার ইসমাইলের ছেলে জসিম উদ্দিন (২৫)।