ঢাকা ০৮:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫

যশোর বোর্ডের ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:৩৯:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫ বার দেখা হয়েছে

যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় এবার ২০ প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল সাত। আর শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ছিল ১৩টি। এবার সেটি নেমে দাঁড়িয়েছে ৫টিতে।

যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. মো. আব্দুল মতিন এ তথ্য জানিয়েছেন।

যশোর বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিএন কলেজ থেকে ১১ জন অংশ নিয়েছিলেন, তারা সবাই ফেল করেছেন। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার মডেল কলেজ খুলনা থেকে ১ জন অংশ নিয়ে ফেল করেছেন।

খুলনা সদরের হোম ইকোনমিক্স কলেজ থেকে ১ জন, পাইকগাছার কপিলমুনি সহচরী বিদ্যা মন্দির থেকে ৫ জন, তেরখাদা উপজেলার আদর্শ শিক্ষা নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৮ জন অংশ নিলেও কেউ পাস করেননি।

মাগুরা সদরের বুজরুক শ্রীকুন্ডি কলেজ থেকে ৮ জন, মাগুরা সদরের রাওতারা এইচ এন সেকেন্ডারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ৪ জন, মাগুরার মোহাম্মদপুর উপজেলার কানাইনগর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস কলেজ থেকে ৯, মোহাম্মদপুর উপজেলার বীরেন সিকদার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন, তবে কেউ পাস করেননি।

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার সিংজোর গোপালপুর কলেজ থেকে ১৮ জন, সাতক্ষীরা সদরের ইসলামিয়া মহিলা কলেজ থেকে ৯ জন, সাতক্ষীরা সদরের আখড়াখোলা আদর্শ কলেজ ৯ থেকে জন, সাতক্ষীরা কমার্স কলেজ ২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ফেল করেছেন।

যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাকড়া হাজিরবাগ আইডিয়াল গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৭ জন, চৌগাছা উপজেলার মাড়ুয়া ইউসুফ খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২৬ জন, অভয়নগর উপজেলার শ্রীধরপুর ইউনিয়ন কলেজ থেকে ৭, কেশবপুর উপজেলার বুরুলি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১০ জন পরীক্ষায় অংশ নেন, তবে কেউ পাস করেননি।

কুষ্টিয়া সদরের আলহাজ আব্দুল গণি কলেজ থেকে ৪ জন, ঝিনাইদহ সদরের মুনুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১৫ জন ও নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার মাকরাইল করিম কালেক সুলাইমান ইনস্টিটিউট থেকে ৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিলেও কেউ উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

অন্যদিকে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ থেকে ৪৮ জন, খুলনা মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল থেকে ৯৪ জন, খুলনার নেভি অ্যাংকর স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫১ জন, যশোরের কেশবপুরের মুক্তিযোদ্ধা মহাবিদ্যালয় থেকে ৪ জন ও সাতক্ষীরার বুধহাটা মহিলা কলেজ থেকে একজন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়নের দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল

যশোর বোর্ডের ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

প্রকাশিত : ১০:৩৯:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় এবার ২০ প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল সাত। আর শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ছিল ১৩টি। এবার সেটি নেমে দাঁড়িয়েছে ৫টিতে।

যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. মো. আব্দুল মতিন এ তথ্য জানিয়েছেন।

যশোর বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিএন কলেজ থেকে ১১ জন অংশ নিয়েছিলেন, তারা সবাই ফেল করেছেন। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার মডেল কলেজ খুলনা থেকে ১ জন অংশ নিয়ে ফেল করেছেন।

খুলনা সদরের হোম ইকোনমিক্স কলেজ থেকে ১ জন, পাইকগাছার কপিলমুনি সহচরী বিদ্যা মন্দির থেকে ৫ জন, তেরখাদা উপজেলার আদর্শ শিক্ষা নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৮ জন অংশ নিলেও কেউ পাস করেননি।

মাগুরা সদরের বুজরুক শ্রীকুন্ডি কলেজ থেকে ৮ জন, মাগুরা সদরের রাওতারা এইচ এন সেকেন্ডারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ৪ জন, মাগুরার মোহাম্মদপুর উপজেলার কানাইনগর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস কলেজ থেকে ৯, মোহাম্মদপুর উপজেলার বীরেন সিকদার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন, তবে কেউ পাস করেননি।

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার সিংজোর গোপালপুর কলেজ থেকে ১৮ জন, সাতক্ষীরা সদরের ইসলামিয়া মহিলা কলেজ থেকে ৯ জন, সাতক্ষীরা সদরের আখড়াখোলা আদর্শ কলেজ ৯ থেকে জন, সাতক্ষীরা কমার্স কলেজ ২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ফেল করেছেন।

যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাকড়া হাজিরবাগ আইডিয়াল গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৭ জন, চৌগাছা উপজেলার মাড়ুয়া ইউসুফ খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২৬ জন, অভয়নগর উপজেলার শ্রীধরপুর ইউনিয়ন কলেজ থেকে ৭, কেশবপুর উপজেলার বুরুলি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১০ জন পরীক্ষায় অংশ নেন, তবে কেউ পাস করেননি।

কুষ্টিয়া সদরের আলহাজ আব্দুল গণি কলেজ থেকে ৪ জন, ঝিনাইদহ সদরের মুনুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১৫ জন ও নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার মাকরাইল করিম কালেক সুলাইমান ইনস্টিটিউট থেকে ৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিলেও কেউ উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

অন্যদিকে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ থেকে ৪৮ জন, খুলনা মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল থেকে ৯৪ জন, খুলনার নেভি অ্যাংকর স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫১ জন, যশোরের কেশবপুরের মুক্তিযোদ্ধা মহাবিদ্যালয় থেকে ৪ জন ও সাতক্ষীরার বুধহাটা মহিলা কলেজ থেকে একজন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।