ঢাকা ১০:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫

ভোলায় বিএনপি-বিজেপি কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ, পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত ২০

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৪:৫২:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
  • ৮ বার দেখা হয়েছে

বরিশাল প্রতিনিধি :

ভোলার বিএনপি এবং বিজেপির দুই গ্রুপের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে বিএনপির মহাজনপট্টি জেলা কার্যালয়ের সামনে এবং বিজেপির নতুন বাজারস্থ জেলা কার্যালয়ের সামনে পৃথক সমাবেশ আয়োজন করে।

সমাবেশ শেষে বেলা ১২টার বিজেপি একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা বিজেপি পার্টি অফিসের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন। পরে বিএনপির সমাবেশ শেষে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে নতুন বাজার পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে পৌঁছালে দুই পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পথিমধ্যে পুলিশ বিএনপি নেতাকর্মীদের মিছিলে ব্যারিকেড দিলে তারা তা ভেঙে প্রবেশ করে। এ সময় বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল এবং বিজেপি অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে পুলিশের এক উপ-পরিদর্শক, একজন সাংবাদিকসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষ চলার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

তবে সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষ একে অপরকে দায়ী করছে।

এ বিষয়ে বিএনপি জেলা আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। বর্তমানে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং পরিস্থিতি থমথমে।

ভোলায় বিএনপি-বিজেপি কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ, পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত ২০

প্রকাশিত : ০৪:৫২:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

বরিশাল প্রতিনিধি :

ভোলার বিএনপি এবং বিজেপির দুই গ্রুপের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে বিএনপির মহাজনপট্টি জেলা কার্যালয়ের সামনে এবং বিজেপির নতুন বাজারস্থ জেলা কার্যালয়ের সামনে পৃথক সমাবেশ আয়োজন করে।

সমাবেশ শেষে বেলা ১২টার বিজেপি একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা বিজেপি পার্টি অফিসের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন। পরে বিএনপির সমাবেশ শেষে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে নতুন বাজার পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে পৌঁছালে দুই পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পথিমধ্যে পুলিশ বিএনপি নেতাকর্মীদের মিছিলে ব্যারিকেড দিলে তারা তা ভেঙে প্রবেশ করে। এ সময় বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল এবং বিজেপি অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে পুলিশের এক উপ-পরিদর্শক, একজন সাংবাদিকসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষ চলার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

তবে সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষ একে অপরকে দায়ী করছে।

এ বিষয়ে বিএনপি জেলা আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। বর্তমানে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং পরিস্থিতি থমথমে।